মশার উপদ্রব থেকে রক্ষায় কর্তৃপক্ষের সহায়তা কামনা করছি

| বুধবার , ৯ এপ্রিল, ২০২৫ at ৮:০৮ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম জেলা পাহাড়তলী থানার অন্তর্গত ১১ নং ওয়ার্ড সিটি কর্পোরেশন অন্তর্ভুক্ত দক্ষিণ কাট্টলী গ্রাম ব্যস্ততম জনবহুল গ্রাম। অবৈধ ডাস্টবিন ও খোলা ড্রেনে প্রতিনিয়ত জন্ম দেওয়া অসংখ্য মশার উপদ্রবে আমরা এমনিতেই অতিষ্ঠ আছি। সাগরিকা রোড বিটাকের দক্ষিণ পার্শ্বে অর্থাৎ কলেজ রোডে গগনের ছড়া নামে একটি খাল আছে। এই খালটি আজ নোংরা অবৈধ ডাস্টবিন এ পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে বশর কলোনী থেকে শুরু করে চক্রবর্ত্তীর পুকুরের পাড় ঘেঁষে চলে এসেছে, সোজা ভূঁইয়া দীন বদু কলোনী হয়ে, ধোপা মাড়া হয়ে, ২২ শ্লট গিয়ে পড়েছে। কিন্তু বর্তমানে নোংরা গগনের ছড়াটি মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। অতীতে এই ছড়াটি পরিষ্কার করার জন্য টেন্ডার হলেও কোনও কার্যক্রম দেখা যায় নি। বরং জলোবদ্ধতার বার বার শিকার হয়েছি। বর্ষা আসলে নালার অভাবে যুধিষ্ঠির মহাজনবাড়ির চারপাশ ডুবন্ত থাকে। কোথাও পানি চলাচল করার মতো তেমন কোনো রাস্তা নেই। এজন্য মশার উপদ্রপ বেড়ে যায়। এতই বেড়েই যায় মশার কামড় থেকে কেউ রেহাই পাই না। এলাকার স্বাভাবিক জীবন যাত্রা স্থবির হয়ে পড়েছে আর এ মশা দিনেও কামড়ায়, দিনের বেলাতেও মশারির ভেতরে থাকতে হয়। কয়েলে কোনো কাজ হয় না। মশার অত্যাচার থেকে কীভাবে বাঁচব? পরিশেষে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জোড়ালো আবেদন থাকবে, মশা বিনাশমূলক প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করে জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে যথাযথ কর্তৃপক্ষের সদয় দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

রাজীব হোর

যুধিষ্ঠির মহাজন বাড়ি,

দক্ষিণ কাট্টলী, চট্টগ্রাম।

পূর্ববর্তী নিবন্ধড. জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায় : উপমহাদেশের শ্রেষ্ঠ রসায়ন বিজ্ঞানী
পরবর্তী নিবন্ধহতাশায় নিমজ্জিত অবনী