বোধনের উদ্যোগে গত ১২ মে থিয়েটার ইন্সটিটিউট মিলনায়তনে রবীন্দ্র জন্মজয়ন্তী উদযাপিত হয়। অনুষ্ঠান শুরু হয় রবীন্দ্রনাথের কাব্যনাট্য নটরাজ থেকে মোহিনী সংগীতা সিংহ গ্রন্থিত এবং মাইনুল আজম চৌধুরী নির্দেশিত ‘মুক্তিতত্ত্ব’ বৃন্দ আবৃত্তির মাধ্যমে। নটরাজ থেকে একক–দ্বৈত আবৃত্তি, সংগীত, নৃত্য পরিবেশন করে আমন্ত্রিত শিল্পী ও বোধনের সদস্যরা। শেষে বোধনের শিশু বিভাগের সদস্যরা অচলায়তন ও ফাল্গুনী থেকে সংকলিত বৃন্দ আবৃত্তি ‘আমরা নতুন প্রাণের চর’ পরিবেশন করে। যা গ্রন্থনা করেন মোহিনী সংগীতা সিংহ এবং নির্দেশনা দেন সন্দীপন সেন একা। রবীন্দ্রনাথের নাটক নিয়ে আলোচনা করেন নাট্যব্যক্তিত্ব আহমেদ ইকবাল হায়দার।
একক সংগীত পরিবেশন করেন পূরবী বড়ুয়া। দলীয় সংগীত পরিবেশন করে বিশ্বতান। সংগীত পরিচালনায় ছিলেন নরেন সাহা। নৃত্যধ্বনি পরিবেশন করে দলীয় নৃত্য। পরিচালনা করেন অমিত দাশ। আবৃত্তিতে অংশ নেন –শিমুল নন্দী, জাভেদ হোসেন, মাইনুল আজম চৌধুরী, রীমা দাশ, সুতপা মজুমদার, ইতু সাহা, পৃথুলা চৌধুরী, জয়শ্রী মজুমদার জয়া, হোসনে আরা নাজু, অর্চি দত্ত, ঋতুপর্ণা চৌধুরী, যশস্বী বনিক, অর্পিতা চৌধুরী, সোমা রানী বণিক, রুমকী চৌধুরী, সাবিত্রী তালুকদার, অর্ণি বণিক, মোহাম্মদ তাহসিন, ঋতু দে, সুজাতা বড়ুয়া, অপু মজুমদার, অনির্বাণ বনিক সৃজন, তন্বী ধর, উম্মে কুলসুম তারিন প্রমুখ। আবহ সংগীতে ছিলেন দেবলীনা চৌধুরী। কী বোর্ডে ছিলেন সৃজন রায়, তবলায় ঝিল মজুমদার ও আরজু সেন শ্লোক। পরিকল্পনায় ছিলেন মোহিনী সংগীতা সিংহ। সঞ্চালনা করেন প্রণব চৌধুরী। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।