বিশ্বে প্রথমবারের মতো ‘কোরআনিক ভিলেজ’ বানাচ্ছে মালয়েশিয়া। প্রায় ২০ একর জায়গাজুড়ে নির্মিতব্য এই প্রকল্পে রয়েছে পাঁচ হাজার মুসল্লির ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি মসজিদ, একটি কোরআন বিজ্ঞান ও ভবিষ্যদ্বাণীমূলক জীবনীকেন্দ্র, একটি ছাত্রাবাস এবং অনুষ্ঠান আয়োজনের স্থান, একটি বাজার এবং একটি শিল্পকলা কেন্দ্র। দেশটির সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের খবরে বলা হয়েছে, ছোট কোনো প্রকল্প নয় কোরআনিক ভিলেজ। প্রায় ১৫০ মিলিয়ন রিঙ্গিত ব্যয়ে নির্মাণ হবে কোরআনিক ভিলেজ। খবর বাংলানিউজের।
মেগা প্রকল্পটির নকশা প্রকাশ করে মালয়েশিয়ার ফেডারেল টেরিটরিমন্ত্রী আনোয়ার মুসা নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক ও টুইটারে বলেন, কোরআনিক ভিলেজের নকশা চূড়ান্ত করা হয়েছে। সরকার ইতোমধ্যে প্রকল্পটিতে নীতিগতভাবে সম্মত হয়েছে এবং এর অর্থায়ন অনুমোদন করেছে। ২০২১ সালে এর কাজ শুরু করতে পারব ইনশাল্লাহ। এটি বিশ্বের একমাত্র কোরআনিক ভিলেজ হতে যাচ্ছে বলে দাবি মালয়েশিয়ার। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে মালয়েশিয়ার পর্যটন খ্যাতি আরও বেড়ে যাবে বলে সংশ্লিষ্টদের মত। কোরআনিক ভিলেজটি যথাক্রমে মালয়েশিয়া, কুয়েত, ইরাক, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ব্রুনাইয়ের জন্য উৎসর্গ করা হবে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী আনোয়ার মুসা।