চবি উপ–উপাচার্য প্রফেসর ড. সেকান্দর চৌধুরী বলেছেন, দলনিরপেক্ষ ছাত্ররা কোটা সংস্কার বিরোধী আন্দোলন শুরু করেছিলো এবং কোনো রাজনৈতিক দলের এজেন্ডা এটি ছিলোনা। বিএনপি–জামায়াত অবস্থা বুঝে আন্দোলনে ঢুকে পড়ে। তারা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি তৈরি করে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালায়। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি চট্টগ্রাম জেলার উদ্যোগে গত ২৬ জুলাই চেরাগী পাহাড়স্থ বঙ্গবন্ধু ভবনের তৃতীয় তলায় চট্টলবন্ধু এস এম জামাল উদ্দিন মিলনায়তনে গোলাম আযম প্রতিরোধ দিবসের আলোচনা সভায় তিনি মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
প্রধান আলোচক দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান বলেন, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি–জামায়াত চক্র সংঘাত ও সন্ত্রাসের মাধ্যমে গৃহযুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে বিদেশি প্রভুদের সহযোগিতায় ক্ষমতায় যাওয়ার ষড়যন্ত্র করছে।
এতে প্রধান বক্তা ছিলেন নির্মূল কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম–সাধারণ সম্পাদক শওকত বাঙালি। সভাপতিত্ব করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ কামাল উদ্দিন। কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডার মোজাফ্ফর আহমদ। আলোচক ছিলেন জামশেদুল আলম চৌধুরী, কিরণ লাল আচার্য্য, দেবব্রত সরকার দেবু। এম এ মান্নান শিমুলের সঞ্চালনায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন–আবু সাদাত মো. সায়েম, এ কে এম জাবেদুল আলম সুমন, রুবা আহসান, কাজী মুহাম্মদ রাজিশ ইমরান, দেবাশীষ আচার্য্য, মিথুন মল্লিক, সূচিত্রা গুহ টুম্পা, মো. রুবেল আহমেদ বাবু, মো. আবু সুফিয়ান, অ্যাডভোকেট রুবেল পাল, অ্যাডভোকেট রক্তিম বিশ্বাস, শিক্ষিকা সৈয়দা তাহমীনা সুলতানা, কানিজ ফাতেমা লিমা, আহমেদ কুতুব, রুবেল চৌধুরী, রাজীব চৌধুরী রাজু, অনিন্দ্য মজুমদার অথৈ, সুমন শাহেদ সিদ্দিকী, মো. শওকত উল ইসলাম খান, জয়নুদ্দীন আহম্মদ জয়, লুৎফর রহমান জুয়েল, অনিন্দ্য দেব, মো. রায়হান, ইকবাল হোসেন খোকন, আলোকচিত্রী মো. আসিফ ইকবাল, টুটুল দাশ, সুদ্বীপ শর্মা প্রমুখ। সভার পূর্বে নেতৃবৃন্দ চৈতন্যগলি কবরস্থানে শহীদদের স্মরণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে জেয়ারতে অংশ নেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।