‘বন সংরক্ষণের অঙ্গীকার, টেকসই উৎপাদন ও ব্যবহার’ এ প্রতিপাদ্যে আন্তর্জাতিক বন দিবস পালন করেছে চবি বন ও পরিবেশবিদ্যা ইনস্টিটিউট।
এ উপলক্ষে গতকাল সোমবার উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়। সকালে ইনস্টিটিউটের শিক্ষক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সচেতনতামূলক র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কলা ও মানববিদ্যা অনুষদ প্রাঙ্গণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার উপস্থিত ছিলেন। উপাচার্য বলেন, বন পরিবশের পরম বন্ধু। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় বৃক্ষরোপনের বিকল্প নেই। তিনি বলেন, বাড়ির আশ-পাশ এবং পতিত জমিতে পরিকল্পিতভাবে ফলদ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য পৃথিবী গড়তে বৃক্ষরোপণকে সামাজিক আন্দোলনে রূপান্তর করতে হবে। পরিবেশবিদ্যা ইন্সটিটিউটের একাডেমিক ভবনে সচেতনতামূলক পোস্টার প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এ উপলক্ষে বন ও পরিবেশবিদ্যা ইন্সটিটিউটের পরিচালক প্রফেসর ড. জারিন আখতারের সভাপতিত্বে ইন্সটিটিউটের গ্যালারিতে এক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। এতে মূল বক্তা ছিলেন ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামাল হোসেন ও বিভাগীয় বন কর্মকর্তা বিপুল কৃষ্ণ দাস। আলোচক হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ বন গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিচালক ড. রফিকুল হায়দার। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ নাসিম হাসান।