প্রস্তাবিত বাজেটে যানবাহন খাতে বেশ কিছু শুল্ক ও কর কমানোর প্রস্তাব এসেছে। এর ফলে টায়ার, বাস–মাইক্রোবাস, ইলেকট্রিক ও হাইব্রিড গাড়ি এবং ই বাইকের দাম কমতে পারে। অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ‘টায়ার উৎপাদনে ব্যবহার্য উপকরণের শুল্ক হ্রাসের প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া, ১৬ থেকে ৪০ আসন বিশিষ্ট বাস এবং ১০–১৫ আসন বিশিষ্ট মাইক্রোবাসের শুল্ক–কর হ্রাসের প্রস্তাব করা হয়েছে।’ খবর বিডিনিউজের।
১৫ থেকে ৪০ আসনের গাড়ির আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছে। আর ১৫ আসনের বেশি নয় এমন গাড়ির (মাইক্রোবাস) আমদানি শুল্ক ২০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। স্থানীয় পর্যায়ে পরিবেশবান্ধব ই–বাইক উৎপাদনে প্রণোদনা দিতে নতুন প্রজ্ঞাপন জারির প্রস্তাব করেছেন অর্থ উপদেষ্টা। এছাড়া সাধারণ ও আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্সসহ হাইব্রিড ও ইলেক্ট্রিক ভেহিক্যালকে ২০৩০ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে ভ্যাট অব্যাহতি দেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
গাড়ির দাম কমলেও খরচ বাড়বে যন্ত্রাংশে। গাড়ির বিভিন্ন যন্ত্রাংশ আমদানিতে শুল্ক বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে সামনের ও পেছনের কাচ (উইন্ডশিল্ড) এবং জানালার কাচের আমদানি শুল্ক ১০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়েছে।