বার্ষিক আহরণ উৎসব ২০২৩ গত ৮ সেপ্টেম্বর নগরীর নন্দনকাননে ফুলকির এ কে খান স্মৃতি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন আহরণের উদ্যোক্তা ইউজিসি প্রফেসর ড. আবুল মনসুর চৌধুরী। প্রধান অতিথি ছিলেন সাউদার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ মোজাম্মেল হক। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্ব শুরু হয় দেবোত্তম বড়ুয়ার প্রার্থনা কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে। উৎসবের বিভিন্ন আয়োজনে অংশ নেয় আবরার ফাইয়াজ, ইয়ামিন তাওহিদা রামিসা, দেবাঞ্জনা বড়ুয়া, অয়ন গুহ, আসফির রশিদ আরশ, সুকৃত দত্ত, আমিরুন নাহিম চৌধুরী, ওয়াজিফা বিনতে ইকবাল, অন্তর দাশ, চৌধুরী মাহমুদা মালিয়াত, আরিষ্মান সেন, পূর্ণতা সেন, সামারা তাজউইদ আয়রা, আহনাফ বিন ইকবাল, মো. তকি তাহমিদ, তাহমিদ বিন ইমরান, আজিবা মেহরিন অনন্যা, মাসউদ মুদাব্বির, আশিকুর রহমান, অঙ্কিতা রুদ্র, সংহিদা রুদ্র, মো. সালাউদ্দিন সৌরভ ও ফিদা নুজহাত হুদা। প্রেসিডেন্সি ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের ভাইস প্রিন্সিপাল ফিরোজ আহম্মদ ‘চলো স্যাটেলাইট ওড়াই’ শীর্ষক ভিডিও পরিবেশন করেন। প্রকৃতি পত্রিকার সম্পাদক মুশফিক হোসাইনের সংগৃহীত সমুদ্রে প্লাস্টিক দূষণ বিষয়ে ভিডিও উপস্থাপন করেন আহরণের অ্যাডমিন আশীষ দেওয়ানজী। রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন মেহেনুর শামীমা হক। ২য় পর্বে বক্তব্য দেন কাজেম আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সানজিদা মোক্তার তানজিন, চুয়েটের গণিতের বিভাগীয় প্রধান প্রফেসর ড. উজ্জ্বল কুমার দেব, প্রফেসর ড. নূ ক ম আকবর হোসেন, চবি জামাল নজরুল ইসলাম গণিত ও ভৌত বিজ্ঞান গবেষণা কেন্দ্রের ডেপুটি রেজিস্ট্রার শরীফ মাহমুদ ছিদ্দিকী। আহরণ ভাবধারা ও স্লোগান পরিবেশন করেন আহরণের নির্বাহী উদ্যোক্তা চৌধুরী আহসানুল করিম। শেষ পর্বে আহরণ উদ্যোগের বই পড়া কর্মসূচির ৭৭ জন পাঠক এবং ২০২২ সালের অনলাইনে গল্প আহরণ প্রতিযোগিতার ২৩ জন বিজয়ীর মধ্যে উপহার ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। এই পর্ব পরিচালনা করেন রাউজান আশালতা কলেজের অধ্যক্ষ জনার্দ্দন কুমার বনিক। সঞ্চালনায় ছিলেন ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজের ছাত্র মো. তামজিদ হোসেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।