১৮ এপ্রিল দৈনিক আজাদীর প্রথম পৃষ্ঠায় ‘হাতকড়াসহ হাসপাতাল থেকে পালানোর পর সন্ত্রাসী কাটা রফিক গ্রেপ্তার’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা যুবদলের সাবেক সদস্য জিয়াউর রহমান জিয়া। প্রকাশিত সংবাদে তার সহায়তায় কাটা রফিক হাসপাতাল থেকে পালিয়েছে বলে উল্লেখ করা হলেও তিনি এই ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত নন বলে দাবি করেন। তিনি বলেন, স্বৈরাচার আওয়ামী লীগের দুঃশাসনকালে ১২ বছরে মিথ্যা মামলায় কারাগারে কাটিয়েছি। সরকার পতনের পর আমি কারামুক্ত হই। এরপর থেকে নানা জনকণ্যাণমূলক কাজে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছি। সন্ত্রাসী রফিক পালানোর পর মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কাইছার হামিদ আমাকে বিষয়টি অবগত করেন এবং আমার সহায়তা চান। আমি তাকে সহায়তার আশ্বাস দিই। এরপর সিএমপির পাঁচলাইশ থানার ওসি সোলাইমানও আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আমি এলাকায় সবার সঙ্গে যোগাযোগ করি এবং এলাকাবাসীকে জানিয়ে দিই, সন্ত্রাসী রফিককে যেখানে দেখবে আটক করে যেন পুলিশকে খবর দেয়। যার ফলে সন্ত্রাসী রফিককে পুলিশ আটক করতে সক্ষম হয়। কিন্ত আমাকে জড়িয়ে এ ধরনের সংবাদ প্রকাশে আমি মর্মাহত হয়েছি। তিনি প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানান।
