পাহাড়ের বৈচিত্রময় সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও বিকাশে কাজ করছে সরকার। এই অঞ্চলের সম্ভাবনাময় ক্ষুদ্র-নৃ জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি, কৃষ্টি কালচার বিকাশে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে স্থানীয় শিল্পীদেরও এগিয়ে আসতে হবে। পার্বত্য চট্টগ্রামে ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীদের সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও বিকাশের মাধ্যমে পর্যটনের সম্ভাবনাকে আরো ফুটিয়ে তোলা সম্ভব। করোনা পরিস্থিতিতে সম্মুখ যোদ্ধাদের পাশাপাশি এই মহামারিতে লড়তে হয়েছে শিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মীদেরও। শিল্পীরা মানুষের মনোবল সুদৃঢ় করার জন্য অবদান রেখেছে। প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বান্দরবান ক্ষুদ্র-নৃ জনগোষ্ঠী ইনষ্টিটিউট মিলনায়তনে আয়োজিত অনলাইন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এমপি এসব কথা বলেছেন। বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ক্যশৈ হ্লা’র সভাপতিত্বে অন্যান্যদের মধ্যে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব (উপসচিব) মো. জাহিদুল ইসলাম, জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার জেরিন আখতার, জেলা পরিষদ সদস্য সিংয়ং ম্রো, মোজাম্মেল হক বাহাদুর, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ইনষ্টিটিউট পরিচালক মংনু চিং মারমা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বান্দরবান জেলার ১১টি ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠীর শিল্পীরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিববেশন করেন। এছাড়াও প্রতিমন্ত্রী ইনস্টিটিউটের পাহাড়িদের সংস্কৃতি সামগ্রী পরিদর্শন এবং বঙ্গবন্ধু কর্ণার উদ্বোধন করেন।