বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মো. খোরশেদ আলম উপকূলীয় বাহারছড়া সমুদ্র সৈকত এলাকা পরিদর্শন করেছেন। সমুদ্র সৈকত এলাকাকে পর্যটন এলাকায় রূপ দিকে সরকারের দায়িত্বশীলদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তিনি।
জানা যায়, উপজেলার ছনুয়া, গন্ডামারা, বাহারছড়া, সরল, খানখানাবাদ ও কাথরিয়া উপকূলজুড়ে ৩৭ কিলোমিটার বিস্তৃত সৈকত রয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে এই সৈকতে পর্যটকের সমাগম হবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন মো. খোরশেদ আলম।
খানখানাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জসীম উদ্দিন হায়দার বলেন, পর্যটকদের আকর্ষণ করতে আমার এলাকায় দোলনা এবং রেস্ট হাউজ করা হয়েছে। একজন জনপ্রতিনিধি ও সমুদ্র এলাকার সন্তান হিসাবে বেড়াতে আসা পর্যটকদের সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা প্রদানে অঙ্গীকারবদ্ধ বলে জানান তিনি।
বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জেসমিন আক্তার বলেন, বাঁশখালী উপকূলীয় সমুদ্র সৈকত একটি মনোরম এলাকা। নিরাপদ নিরিবিলি এ সৈকতে যে কারো ভাল লাগবে। এটাকে পূর্ণাঙ্গ পর্যটন স্পর্টে বাস্তবায়ন করা হলে এলাকার উন্নয়ন হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. খোরশেদ আলম বলেন, এক সময় বাঁশখালীর উপকূলে যেতে জনগণ ভয় পেত। সেই এলাকায় বর্তমান সরকারের সহযোগিতায় আধুনিক ও স্থায়ী বেড়িবাঁধ করে দেওয়াতে এখন জনগণ সহজেই বেড়াতে যায়। জনগণের সুবিধার্থে এবং বিনোদনের জন্য দীর্ঘ উপকূলীয় এলাকায় পর্যটন স্পর্ট বাস্তবায়ন হলে উপকূলীয় এলাকাসহ বাঁশখালীর দৃশ্যপট পাল্টে যাবে বলে তিনি জানান।