আনন্দী সঙ্গীত একাডেমি আয়োজনে জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে দেশবরেণ্য তবলাগুরু পন্ডিত বিজন চৌধুরীর ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্মৃতিচারণ ও দুইদিন উচ্চাঙ্গসংগীত অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেছেন প্রফেসর রীতা দও। বিশুতোষ তালুকদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন চবির সমাজতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. হানিফ মিয়া।
প্রধান অতিথি ড. হানিফ মিয়া তার বক্তব্যে বলেন, পণ্ডিত বিজন কুমার চৌধুরী ছিলেন অসাধারণ একজন ব্যক্তিত্ব। দেশ-বিদেশে সুনাম কুড়িয়েছেন। দেশের সুনাম বৃদ্ধি করেছেন। ক্ল্যাসিক্যাল সংগীতে পণ্ডিত বিজন কুমার চৌধুরী তবলা সঙ্গত যেন অন্য এক মাত্রার সৃষ্টি হতো। বর্তমান সংগীত জগতে এমন গুণীধর শিল্পী বাংলাদেশে বিরল। তার অভাব পূরণ করার নয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন তবলাশিল্পী সুরজিৎ সেন। পণ্ডিত বিজন কুমার চৌধুরীর শিষ্যদের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন রাজু দাসগুপ্ত। আরও উপস্থিত ছিলেন ক্যাপ্টেন আজিজুল ইসলাম, কাবেরী সেনগুপ্তা, সাইফুল আলম বাবু।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সৌম্য চক্রবর্তী, রাজদ্বীপ দত্ত, অনিন্দিতা দত্ত, তনুশ্রী সেন, অর্ক নন্দী, আদিত্য ভট্টাচার্য, রাজিব দাস, দোলন কানুনগো, রাজু চৌধুরী, প্রত্যয় বড়ুয়া অভি, জয় প্রকাশ ভট্টাচার্য প্রমুখ উচ্চাঙ্গসঙ্গীত ও তবলঅ পরিবেশন করেন। কথক নৃত্য পরিবেশন করেন ময়ূরাক্ষী দাশ, তানপুরায় ছিলেন শিল্পী অমলেন্দু রাহা, সম্পদ বড়ুয়া। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।