চসিক প্রশাসক খোরশেদ আলম সুজন বলেছেন, নবায়নকৃত ট্রেড লাইসেন্স দোকানের সামনে প্রদর্শন করতে হবে। মঙ্গলবার সকালে আন্দরকিল্লা চসিক পুরাতন নগরভবনে গণসাক্ষাতকালে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, করোনাকালে হোটেল–রেস্তোরাঁ বন্ধ ছিল। এতে ব্যবসায়িক ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষতি পুষিয়ে নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রণোদনা দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছেন, যা ব্যবসায়ীরা পেতে যাচ্ছেন।
এ সময় চসিক বা অন্যান্য কর্তৃপক্ষের কারণে কোনো ব্যবসায়ী হয়রানির শিকার হলে পূর্ণ সহযোগিতা দেওয়ার আশ্বাস দেন সুজন। তিনি বলেন, এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন সামাজিক সচেতনতা। বিশেষজ্ঞদের মতে করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় তরঙ্গ আসছে। তাই আমি হোটেল–রেস্তোরাঁগুলো স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরিচালনা করতে হবে।
গণসাক্ষাতে মহানগর হোটেল রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি নেতৃবৃন্দ চসিক আওতাধীন এলাকায় হোটেল ও রেস্তোরাঁর ট্রেড লাইসেন্স ও নবায়ন ইস্যুর ক্ষেত্রে সমিতির ছাড়পত্রের আবশ্যকতা নিশ্চিত করণসহ স্ট্রিট ফুড বিক্রি বন্ধের আবেদন জানান।
প্রশাসক বলেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে স্ট্রিট ফুডের প্রচলন রয়েছে। আমাদের দেশেও এই ব্যবসা চলে আসছে। তবে স্ট্রিট ফুড বিক্রেতাদের কিছু নিয়ম–নীতি অবলম্বন বাঞ্চনীয়। তিনি হোটেল–রেস্তোরাঁর মালিকদের খাবারে কৃত্রিম রং ও টেস্টিং সল্ট ব্যবহার না করার আহ্বান জানান। এদিন ৩০ জন সাক্ষাতপ্রার্থী তাদের সমস্যার কথা প্রশাসকের কাছে তুলে ধরেন। এ সময় প্রশাসকের একান্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল হাশেম উপস্থিত ছিলেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।