ঐতিহাসিক জেএমসেন ভবনকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ স্মৃতি জাদুঘর ঘোষণা করায় চট্টগ্রাম সচেতন নাগরিক সমাজের পক্ষ থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সাংবাদিক আবুল মোমেনের সভাপতিত্বে শোভাযাত্রা পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য দেন মানবতাবিরোধী অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত, চট্টগ্রাম ইতিহাস সংস্কৃতি গবেষণা কেন্দ্রের সভাপতি আলীউর রহমান, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক তাপস হোর, সিপিবি, চট্টগ্রামের সভাপতি অশোক সাহা, আবৃত্তিকার রাশেদ হাসান, প্রীতিলতা ট্রাস্ট পটিয়ার সভাপতি অশোক চক্রবর্তী। খবর বাংলানিউজের।
অ্যাডভোকেট রানা দাশগুপ্ত বলেন, প্রধানমন্ত্রী এবং জেলা প্রশাসনের আন্তরিকতায় চট্টগ্রামবাসীর একটি নান্দনিক দাবি ও প্রত্যাশা পূরণ হচ্ছে। আমরা প্রধানমন্ত্রী এবং জেলা প্রশাসনের কাছে কৃতজ্ঞ। চক্রান্তকারীরা এখন পিছু হটেছে। কিন্তু তারা দমে যায়নি। আমরা একত্রিত হয়ে পথে না থাকলে চক্রান্তকারীরা আবারো ছোবল মারবে। সেজন্য আমাদের ধারাবাহিকভাবে জাদুঘর স্থাপনের কাজ সম্পন্ন করতে হবে।
আনন্দ শোভাযাত্রা চেরাগী পাহাড় থেকে শুরু হয়ে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাব ঘুরে জেএমসেন ভবনের সামনে গিয়ে শেষ হয়। চসিকের নব নির্বাচিত পাঁচজন কাউন্সিলর জহরলাল হাজারী, শৈবাল দাশ সুমন, পুলক খাস্তগীর, রুমকি সেনগুপ্ত ও নিলু নাগ এসময় বক্তব্য দেন। আনন্দ শোভাযাত্রায় বিভিন্ন সংগঠন অংশ নেন।