বিএনপির কেন্দ্রীয় সহ–সাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর হেলাল বলেছেন, গত ১৭ বছর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করেছিল ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকার। আওয়ামী লীগ নিজেরা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ওপর হামলা করে সংখ্যালঘু ইস্যু সৃষ্টির পাঁয়তারা করত। তারা মুখে অসামপ্রদায়িক বলতো কিন্তু সামপ্রদায়িক উস্কানি দিয়ে সামাজিক বন্ধন নষ্ট করতো। সারা দেশে মন্দিরে হামলা করে বিএনপির নেতৃবৃন্দকে মামলা দিয়েছে ফ্যাসিবাদী সরকার। এখন ফ্যাসিবাদীরা নেই কিন্তু তাদের দোসররা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তাই দুর্গাপূজার সার্বিক সহযোগিতা ও নিরাপত্তায় নিয়োজিত থাকবে বিএনপি।
গত মঙ্গলবার হাটহাজারী উপজেলা ও পৌরসভার পূজামণ্ডপে শৃঙ্খলায় নিয়োজিতদের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। খবর বাংলানিউজের।
মীর হেলাল বলেন, বিএনপি ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে না। আমরা চাই সব ধর্মের মানুষ সমান অধিকার পাবে। আমরা সংখ্যালঘুতে বিশ্বাস করি না, সবার পরিচয় বাংলাদেশি। দুর্গাপূজা সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান। কোনো ভয় ভীতি ছাড়া আনন্দ উদযাপন করে যাতে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয় সেজন্য সারা দেশে দুর্গাপূজার নিরাপত্তা ও সহযোগিতায় সার্বক্ষণিক নিয়োজিত থাকবে বিএনপি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা জাকির হোসেন, অহিদুল আলম অহিদ, এম এ শুক্কুর, আবদুল মান্নান দৌলত, সাহেদুল আজম সাহেদ, আকবর আলী, মনিরুল আলম জনী, তকিবুল হাসান চৌধুরী তকি, নুরুল কবির তালুকদার, গাজী আবদুল মুবিন, সালাহউদ্দিন খালেক, নুরুল আমীন, কামাল চৌধুরী, মোহাম্মদ জসিম, আমীন সওদাগর, হারুনুর রশিদ, মোহাম্মদ হারুন, সোহেল সিদ্দিকী, আবু হানিফ, এমদাদ মির্জা,হেলাল উদ্দীন, ইলিয়াস মেহেদী, আরফিন সাইফুল, রেজাউল করিম চৌধুরী রকি, সাহেদ খান, রুবেল হোসেন, মোহাম্মদ কামাল, পারভীন জাহান, হাসান, আব্দুল, ইয়াছিন, নাজিম উদ্দীন প্রমুখ।