মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমাদের সবাইকে সচেতনতা বাড়াতে হবে। ডেঙ্গু দিন দিন ভয়ানক আকার ধারণ করছে। ইতিমধ্যে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে অনেকের জীবন চলে গেছে। স্বচ্ছ পানিতেই ডেঙ্গু মশার জন্ম হয়। তাই দীর্ঘদিন ধরে স্বচ্ছ পানি জমিয়ে রাখা যাবে না। বিশেষ করে ডাবের খোসা যেখানে সেখানে ফেলা যাবে না। পাশাপাশি এডিস মশার লার্ভা জন্ম নেয় এমন জায়গা বন্ধ করতে হবে।
গতকাল রোববার নগরীর একটি হোটেলে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির মনোনীত ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থীদের সাথে মতবিনিময়ে তিনি একথা বলেন। তিনি বলেন, ডেঙ্গু প্রতিরোধে মশক নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম জোরদার করার পাশাপাশি জনগণের সচেতনতা ও সম্পৃক্ততা বাড়াতে হবে। কিন্তু জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সিটি কর্পোরেশনের কার্যক্রমে ঘাটতি রয়েছে। সিটি কর্পোরেশনে মশা নিধনের নামে হরিলুট করা হয়েছে। তাই জনগণকে সচেতন হবে আগে। আমাদের চারপাশের পরিবেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হয়। কেননা অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে মশা বেশি জন্মায়। প্রতিটি ওয়ার্ডে কোথায় কোথায় মশা বেশি, কোন ধরণের মশার উপদ্রব বেশি এবং মশার জন্য কোন ওষুধ কতটুকু ছিটাতে হবে, তা নির্ণয় করে ওই জায়গায় ওষুধ প্রয়োগ করতে হবে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সামশুল আলম, আবুল হাশেম, সালাউদ্দিন কাউসার লাবু, মোহাম্মদ ইসমাইল বালি, দিদারুর রহমান লাভু, মোহাম্মদ সালাউদ্দীন, ডা. নুরুল আবসার, সাদেকুর রহমান রিপন, মো. লিয়াকত আলী, মো. মহসিন, ফরিদুল আলম, মো. সেকান্দর, হাসান লিটন, হাসান চৌধুরী ওসমান, ইয়াকুব চৌধুরী, সিরাজুল ইসলাম রাশেদ, আরিফুল ইসলাম ডিউক, জালাল উদ্দীন জসিম, মো. ওসমান, সোহরাব হোসেন, আবু মোহাম্মদ মহসীন, অ্যাড. তারিক আহমদ, সহীদ মোহাম্মদ চৌধুরী, মোহাম্মদ হারুন, সায়েফুদ্দিন রাশেদ, মনোয়ারা বেগম মনি, জেসমিনা খানম, অ্যাড. পারভীন, মনোয়ারা বেগম, কামরুন্নাহার লিজা, খালেদা বেগম, রোকসানা বেগম মাধু, আরজুর নাহার মান্না, শাহেনেওয়াজ চৌং, জিন্নাতুন নেছা জিনু, মাহমুদা সুলতানা প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।