চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (চবিসাস) সদস্য মারজান আক্তারকে হেনস্থার ঘটনার বিচার দাবিতে গতকাল রবিবার বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু চত্বরে অবস্থান নেন সমিতির সদস্যরা। এদিন বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত ৪ ঘণ্টা সবধরনের সংবাদ সংগ্রহ ও পরিবেশন থেকে বিরত থাকেন ক্যাম্পাস সাংবাদিকরা। অবস্থান কর্মসূচি শেষে দ্রুত বিচারের দাবিতে উপাচার্য ও প্রক্টর বরাবর স্মারকলিপিও দেন সংগঠনটির নেতারা।
চবিসাসের প্রচার, প্রকাশনা ও দফতর সম্পাদক মোহাম্মদ আজহারের সঞ্চালনায় আন্দোলনে বক্তব্য রাখেন চবিসাস সভাপতি মাহবুব এ রহমান, সাধারণ সম্পাদক ইমাম ইমু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইফতেখায়রুল ইসলাম, অর্থ, ক্রীড়া ও সংস্কৃতি সম্পাদক রোকনুজ্জামান, চবিসাস সদস্য মারজান আক্তার ও যোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী ফারুক হোসেন।
এ ঘটনায় দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার নিশ্চিত না করলে নেতৃবৃন্দ প্রশাসনিক সবধরনের সংবাদ বর্জনসহ কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুঁশিয়ারি দেন। প্রক্টর প্রফেসর ড. রবিউল হাসান ভূঁইয়া এ বিষয়ে বলেন, তদন্ত কমিটি কাজ করছে। প্রতিবেদন হাতে পেলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বলেন, এ বিষয়ে প্রক্টরিয়াল বডিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নিতে বলেছি। যাতে দ্রুত এর বিচার হয়।