দৈনিক আজাদী পত্রিকায় আমার ‘চাটগাঁইয়া মেজ্জান’ বইয়ের খবর প্রকাশিত হওয়ার পর অনেকে মুঠোফোনে শুভেচ্ছা ও ক্ষুদে বার্তায় ভালোবাসা জানাল। সত্যি প্রশংসার দাবিদার একমাত্র দৈনিক আজাদী পরিবার। শুধু লেখা বা সংবাদ ছাপানোর জন্য নয়, পত্রিকাটির প্রতিটি পরতে পরতে মিশে আছে মা মাঠি ও মাতৃভূমি ও শেকড়ের ইতিহাস। সমস্ত প্রশংসা মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর দরবারে এবং বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই ‘দৈনিক আজাদীর’ প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক জান্নাতবাসী মরহুম প্রকৌশলী আবদুল খালেক সাহেবের প্রতি ও কৃতজ্ঞা ও ভালোবাসা আজাদীর সম্পাদক চট্টগ্রামের রূপকার আবদুল মালেক সাহেবসহ ‘আজাদী’ পরিবারের সকল সদস্যদের প্রতি। স্বাধীন বাংলার প্রথম পত্রিকা ‘দৈনিক আজাদী’ হাঁটি হাঁটি পা পা করে আজ ৬২ বছরে। আজাদী পাঠক নন্দিত হয়ে আসছে গত ৬১ টি বছর ধরে। আজাদী শুধু একটি পত্রিকা নয়, এটি সমাজ পরিবর্তনের দর্পণ ও অশুভের বিরুদ্ধে প্রতিবাদি কণ্ঠের নাম। আজাদী বিবেকের সাথে আয়নাবাজী করে বদলে দিতে পারে মানুষের জীবন। আমার কাছে মনে হয় আজাদী স্বাধীন বাংলার এক ইতিহাস ও লেখক সৃষ্টির এক জিয়নকাঠি। দৈনিক আজাদী ঝলমলে আরও আধুনিক ও নান্দনিকরূপে অনলাইন ই-পেপার হওয়াতে পাঠক বেড়ে চলেছে। রাজধানীর বুকে বসে সকাল বেলা যখন উড়ন্ত ধোঁয়ার চায়ের কাপে বেলা বিস্কুট চুবিয়ে অনলাইন ‘ই-আজাদীতে’ চোখ রাখি, আহা এ যেন এক অমৃত মনকড়া স্বাদ! মন কেঁদে উঠে আমার শেকড় আমার অহংকার সৌন্দর্যরাণী চাটগাঁভূমির জন্য।