চট্টগ্রামে সিপিডিএল নিয়ে এলো সেকেন্ড হোম কনসেপ্ট

বাণিজ্যিক আবাসনে নতুন মাত্রা

আজাদী প্রতিবেদন | বৃহস্পতিবার , ২৪ জুন, ২০২১ at ১০:২৪ পূর্বাহ্ণ

‘হাত বাড়ালেই আকাশ ছোঁব/ নয়ন ভরে দেখব সাগর/ সবুজের আঁচলে জড়াবো মন/ হিমেল বাতাসে মেঘের সাথে হবে আলাপন।’ স্বনামখ্যাত নির্মাতা প্রতিষ্ঠান সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়া নামে যে সেকেন্ড হোম কনসেপ্ট প্রবর্তন করেছে, সেই গ্যালেরিয়ার ছাদে উঠে এমনটাই মনে হলো।
চট্টগ্রামের ভূ-প্রাকৃতিক পরিচয় সুপ্রাচীন। সবুজে ঘেরা এই জনপদ পাহাড়, নদী ও সাগরের অববাহিকায় প্রকৃতির এক অপূর্ব মিলনস্থল চট্টগ্রাম। বর্তমান সরকারের কিছু মেগা প্রজেক্ট চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক গুরুত্ব ইতোমধ্যেই বাড়িয়ে দিয়েছে বহুগুণ। মীরসরাইয়ে বঙ্গবন্ধু শিল্প নগরী, কর্ণফুলীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু টানেল, বে-টার্মিনাল, মেরিন ড্রাইভ, মাতারবাড়িতে গভীর সমুদ্র বন্দর ইত্যাদি সম্মিলিতভাবে চট্টগ্রাকে সমৃদ্ধতর করতে প্রস্তুত হচ্ছে দ্রুতগতিতে। এসকল মেগা প্রকল্পে কাজ করেন দেশ-বিদেশের শত শত ব্যক্তি। উন্নয়ন পর্যায় শেষ হলে দীর্ঘ মেয়াদে আরও অসংখ্য পেশাজীবীদের নিয়মিত পদচারণায় মুখরিত হবে চট্টগ্রাম। এদের জন্য মানসম্পন্ন কিন্তু সাশ্রয়ী আবাসন সলিউশনের জন্য হোটেলের চেয়ে সেকেন্ড হোম প্রকল্প হতে পারে দারুণভাবে কার্যকর। চট্টগ্রামের আবাসন খাতে ইনোভেটিভ আইডিয়ার পথিকৃৎ সিপিডিএল এই সেকেন্ড হোম কনসেপ্ট প্রবর্তন করেছে দ্যা গ্যালেরিয়া প্রকল্পে।
সেকেন্ড হোম মূলত: স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্ট কেন্দ্রিক একটি ডায়নামিক হোম সলিউশন যা ওকেশনাল হোম বা ওয়ার্কিং হোম হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটি জনপ্রিয় এবং সুপরিচিত হলেও চট্টগ্রামের জন্য এটি সম্পূর্ণ নতুন। জাকির হোসেন রোডের ইউএসটিসির বিপরীত পাশে ফয়’স লেক এলাকায় প্রায় ২১ কাঠা আয়তনের ভূমিতে ১৮ তলা বিশিষ্ট অভিনব ধারার এই প্রকল্পটির অবকাঠামোগত নির্মাণ কাজ ইতোমধ্যেই সম্পন্ন হয়ে গেছে, প্রস্তুতি চলছে ফিনিশিং ও ফার্নিশিং পর্যায়ের কাজের। সাধারণ পর্যটক ছাড়াও চট্টগ্রামে প্রতিদিন অসংখ্য বিজনেস ট্রাভেলার যাতায়াত করেন, নানা খাতের, নানা ধরনের ব্যবসা, সরকারি-বেসরকারি, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান, এনজিও বা ব্যক্তি পর্যায়ের সকল প্রকার ট্রাভেলার রয়েছেন এর মাঝে। শুধুমাত্র ব্যাংকিং খাতের কথাই যদি ধরা হয়, তবে লক্ষ্যণীয় যে, কোনো ব্যাংকের হেড অফিস চট্টগ্রামে নেই, ফলে এই খাতে অনেক মিড ম্যানেজমেন্ট, আপার মিড ম্যানেজমেন্টের কর্মকর্তাগণ যাতায়াত করেন। তাদের প্রত্যেকেই খুব টাইট শিডিউলে আসেন, ফলে মানসম্পন্ন সেবা পাওয়া তাদের জন্য খুব জরুরি। প্রাপ্যতা এবং বাজেট এক্ষেত্রে অনেক বড় অন্তরায় হিসেবে কাজ করে। এই বিবেচনায় সেকেন্ড হোম কনসেপ্ট অনেক বড় একটি উদ্যোগ এবং খুবই কার্যকর একটি সলিউশন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে বলে মনে করা যেতে পারে।
এই প্রকল্প সম্পর্কে সিপিডিএল প্রেসিডেন্ট ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশ যদি সেকেন্ড হোম বানাতে পারে, তাহলে আমরা কেন পারবো না? বাণিজ্যিক গুরুত্ব বিবেচনায় চট্টগ্রাম এই ধরনের ইনোভেটিভ কনসেপ্টের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী। চট্টগ্রামের যারা প্রবাসী বা কাজের প্রয়োজনে যারা ঢাকা বা অন্যান্য জেলায় অবস্থান করেন তারা এখানে এসে ঘরোয়া পরিবেশে প্রয়োজন অনুসারে স্বল্প বা দীর্ঘ মেয়াদে থাকতে পারেন। একইসাথে অন্যান্য জেলার অধিবাসী যারা ব্যবসা বা চাকুরির সুবাদে চট্টগ্রামে থাকেন কিংবা যেসব বিদেশি কর্মজীবী চট্টগ্রামে দীর্ঘদিন অবস্থান করছেন তাদের জন্যও এই সেকেন্ড হোম কনসেপ্ট আবাসন ও লাইফ স্টাইলের দারুণ সমাধান সৃষ্টি করবে। ইঞ্জিনিয়ার ইফতেখার হোসেন আরো জানান, সেকেন্ড হোম প্রকল্প রিয়েল এস্টেট সেক্টরের আরেকটি নতুন ডাইমেনশন। যাদের বড় ফ্ল্যাটের প্রয়োজন নেই তারা এই প্রকল্পের স্টুডিও অ্যান্ড স্যুটস রুম কিনতে পারেন। এতে চাইলে তারা থাকতেও পারবেন অথবা দিনভিত্তিক ভাড়াও দিতে পারবেন। আর তা যদি হয় সম্পূর্ণ ফার্নিশড, তাহলে তো সোনায় সোহাগা। তাঁর মতে রিয়েল এস্টেট সেক্টর শুধু নয়, ব্যবসায় প্রতিনিয়ত নতুন নতুন বিষয় যুক্ত করতে হয়। সেই নতুনত্বের ধারায় আমরা যুক্ত করেছি সেকেন্ড হোম।

প্রকল্পটির লোকেশন নির্বাচনেও সিপিডিএল দিয়েছে বুদ্ধিমত্তার পরিচয়। ফয়’স লেক শুধু চট্টগ্রাম নয়, বাংলাদেশের একটি অন্যতম দর্শনীয় স্থান। সেই ফয়’স লেকের প্রবেশমুখে এই প্রকল্পটির লোকেশন নিঃসন্দেহে জনপ্রিয় হয়ে উঠবে।
প্রসঙ্গত, দ্যা গ্যালেরিয়ার সমগ্র সেকেন্ড হোম কনসেপ্টটি দুই ভাগে বিভক্ত। স্টুডিও অ্যান্ড স্যুটস এবং কমার্শিয়াল লাইফ স্টাইল ফ্যাসিলিটিজ হাব।
১০০টি স্টুডিও অ্যান্ড স্যুটস অবস্থান করছে পঞ্চম হতে পঞ্চদশ লেভেলজুড়ে। এর ক্রেতা-গ্রাহকদের রুচি, চাহিদা এবং বাজেটের প্রেক্ষিতসমূহ বিস্তারিত আলোচনা, পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণ সাপেক্ষে স্টুডিও অ্যান্ড স্যুটসসমূহের ফিচার এমেনিটিজ নির্ধারণ করা হয়েছে। এর আওতায় প্রকল্পটির প্রথম লেভেলে থাকছে রিসেপশন, ওয়েটিং লাউঞ্জ, বিজনেস সেন্টার, কফি কর্নার ইত্যাদি, যা অভ্যাগতদের যথাযথ ব্যবস্থাপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। গ্রাহকদের বিনোদন ও অবসর আনন্দময় করতে চতুর্থ লেভেলে পুল, টেবিল টেনিস ইত্যাদি নিয়ে পরিকল্পিত হয়েছে একটি ক্লাব হাউজ যার সাথে শিশুদের খেলাধূলোর ব্যবস্থাও থাকবে। অধিবাসীদের ওয়েলনেস নিশ্চিত করতে লেভেল ষোলতে থাকবে ফুল ইকুইপড জিমনেশিয়াম যা লেভেল সতেরোতে অবস্থিত ইনফিনিটি সুইমিং পুল ও জাকুজির সাথে সংযুক্ত। এতো উপরের জিম ও সুইমিংপুলের সম্মিলন চট্টগ্রামে এই প্রথম। নগর কিংবা লেক-পাহাড়ের মোহনীয় রূপ অপার্থিব হয়ে ধরা দেবে এই সুইমিং পুল বা জাকুজিতে একথা নিশ্চিত করে বলা যায়-এমনটাই বলছিলেন প্রকল্পের ভূমি মালিক হায়াত রিজেন্সী দুবাইয়ের সাবেক জেনারেল ম্যানেজার (হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রি) মোহাম্মদ জাহেদ নূর।
ভবনটির তিন দিকে রয়েছে নজরকাড়া প্রাকৃতিক দৃশ্য। পশ্চিমে নীল জলরাশির বঙ্গোপসাগর, এই দিকের স্টুডিওসমূহের নাম দেয়া হয়েছে সি উইন্ড। উত্তরে ফয়’স লেক, এই দিকের নাম দেয়া হয়েছে লেক ব্রিজ। পূর্বে শহরের বৈচিত্র্যময় বিস্তৃতি, এই দিকের নাম দেয়া হয়েছে সিটি স্ক্যাপ। এই সকল দৃশ্যপট এবং বৈশিষ্ট্যসমূহ সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়াকে করে তুলেছে অনন্য। স্টুডিও এবং স্যুটসমূহের সাইজে রয়েছে বৈচিত্র্যময়তা, যেমন : সি উইন্ড ক্যাটাগরির ইউনিটগুলোর সাইজ ৪৩৫, ৪৫০, ৫২০ ও ৫৫০ বর্গফুট, লেক ব্রিজ ক্যাটাগরির ইউনিটগুলো ৪৬০, ৪৭৫, ৯৭৫ ও ১৩১৫ বর্গফুট সাইজের এবং সিটি স্ক্যাপ ক্যাটাগরির ইউনিটগুলো ৩৭৫, ৪৩০ ও ৫৩০ বর্গফুটের। সমপ্রতি সিপিডিএল দ্যা গ্যালেরিয়া সেকেন্ড হোম কনসেপ্টটি আনুষ্ঠানিকভাবে বিক্রয় কার্যক্রম শুরু করেছে। এ উপলক্ষ্যে হাতে নেয়া হয়েছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় গ্যারান্টেড রেন্টাল রিটার্ন শিরোনামে একটি অভূতপূর্ব অফার, যার মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ।
প্রকল্প পরিদর্শনে এসে দেখা মিলে একটি মকআপ স্টুডিওর। যা মূলত: ফার্নিশিং সলিউশন বিষয়ে ধারণা নেয়ার জন্য নির্মাণ করা হয়েছে। আকর্ষণীয় এই স্টুডিও ও স্যুটসসমূহের ইন্টেরিয়র ডিজাইন এবং মডার্ন ফার্নিশিং নিঃসন্দেহে যে কারো নজর কাড়বে। কমফোটের্র জন্য স্টুডিওগুলোতে আছে- সম্পূর্ণ বেডিং সলিউশন। এর সাথে এয়ার কন্ডিশনিং, মিনি রেফ্রিজারেটর, এলইডি টিভি, ফুল সাইজ মিরর, মাইক্রোওয়েভ, ভল্ট, ওয়ার্কিং ডেস্ক, কজি সিটারসহ প্রয়োজনীয় সকল উপকরণ ও আয়োজন।
সুদূর কানাডা থেকে ছয় মাসের জন্য এসেছেন আইনুন নাহার, ছেলেকে চট্টগ্রামের মেয়ে বিয়ে করাবেন বলে। তিনি জানান, এবার তো হলো না সামনে যখন আসব, এখানে উঠার ইচ্ছা আছে। খামোখা আর বিশাল আকারের ফ্ল্যাট ভাড়া নেব না, ম্যানেজ করা খুবই ঝক্কি ঝামেলার। এই সেকেন্ড হোমের কমার্শিয়াল লাইফ স্টাইল ফ্যাসিলিটিজ হাব নিয়ে এবার জেনে নেয়া যাক। প্রকল্পটিকে জমজমাট ও আদর্শ ডেস্টিনেশন হিসেবে গড়ে তুলতে সিপিডিএল হাতে নিয়েছে অসাধারণ কিছু লাইফ স্টাইল সেবা সুযোগ, যা সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। নগরীর জাকির হোসেন রোডের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি সড়কে একটি মান সম্পন্ন ব্র্যান্ডেড কফি লাউঞ্জ পাবেন না, এই এলাকায় দেশি- বিদেশি নানা স্ট্যাটাসের মানুষের বসবাস, অথচ এমন কিছুই নেই -এরকম বলেই উষ্মা প্রকাশ করছিলেন খুলশী এলাকার অধিবাসী ইউসুফ আবদুল্লাহ চৌধুরী। তাঁর কথা শুনে যেন খুব প্রয়োজনীয় এরকম একটি কফি লাউঞ্জ এই প্রকল্পের দ্বিতীয় লেভেলে রাখার পরিকল্পনা করেছে সিপিডিএল, বিবেচনা করা হচ্ছে এসেনশিয়াল শপ স্থাপনের কথাও।
দ্যা গ্যালেরিয়ার তৃতীয় লেভেলে থাকছে সবচেয়ে চমকপ্রদ আয়োজন। চট্টগ্রাম নগরী শিশু-কিশোরদের উচ্ছ্বসিত বিচরণ ক্ষেত্র সিপিডিএল প্রতিষ্ঠিত বু বু ওয়ার্ল্ড। অগুণিত কচি প্রাণের বিনোদন আর আনন্দ উল্লাস, খাওয়া দাওয়া, খেলাধুলা, জন্মদিন, ক্লাস পার্টি, ক্রাফটিং, বুক রিডিং বা স্টোরি টেলিং ইত্যাদি নানা রকমের কার্যক্রমের ঠিকানা বু বু ওয়ার্ল্ড। শিশুদের একান্ত নিজস্ব জগত। প্রায় ১২ হাজার বর্গফুট স্থান নিয়ে সেই বু বু ওয়ার্ল্ড বহুমাত্রিক ভিন্নতা ও উপযোগিতা নিয়ে এখানে যুক্ত হচ্ছে। সময়ের সাথে সাথে যা হয়ে উঠবে নগরীর পরিশুদ্ধ বিনোদনের প্রাণ কেন্দ্র। একই লেভেলে থাকছে একটি রেগুলার রেস্তোঁরা। চতুর্থ লেভেলে রয়েছে মাল্টি পারপাস হল যা মিটিং, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ছোটখাট প্রদর্শনী ইত্যাদি আয়োজনের জন্য ব্যবহৃত হতে পারে, যা সকলে ব্যবহারের জন্য ভাড়া প্রদানসাপেক্ষে উন্মুক্ত থাকবে। লেভেল ষোলতে যে স্পোর্টস লাউঞ্জটি রয়েছে, তা চট্টগ্রামে একদম নতুন ভাবনা। এটি মূলত: একটি বিলাস বহুল রেস্তোঁরা, যা সাজানো হবে বিশালকার এলইডি স্ক্রিন দিয়ে। খেলাপ্রিয় মানুষদের জন্য এই স্পোর্টস লাউঞ্জটি হবে একটি দুর্দান্ত আয়োজন।
লিফটে করে গ্যালেরিয়ার লেভেল সতেরোয় উঠার পর ছাদখোলা টেরেসে দাঁড়িয়ে প্রথমে আপনি নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন, নীলাকাশের এত সুবিশাল ব্যপ্তি, আদিগন্ত সমুদ্রের তটরেখা, পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে সবুজের মায়াবী আঁচল আপনাকে মোহিত করবে, সন্ধ্যায় যখন একে একে বন্দরের বাতিগুলো জ্বলে উঠবে, কিংবা দূর সাগরে জাহাজগুলো আলোকিত হয়ে উঠবে, সম্মোহিত হয়ে যেতে আপনি বাধ্য। ছাদে ভ্রমণ করে এরকমটাই বলছিলেন বাংলাদেশ টেলিভিশন, চট্টগ্রাম কেন্দ্রের প্রোগ্রাম ম্যানেজার রুমানা শারমিন। সেই ছাদেই জন্ম নিচ্ছে একটি সেমি ওপেন রুফটপ ক্যাফে, গতানুগতিক ধারা থেকে কিছুটা ভিন্ন, সংগীত এবং প্রাকৃতিক মাধুর্য, ভোজন রসিকদের বার বার টেনে আনবে এখানে এরকমটাই প্রত্যাশা করছেন সংশ্লিষ্ট সকলে। সমস্ত সেকেন্ড হোমের অভ্যাগতদের জন্য প্রথম ও দ্বিতীয় লেভেলে থাকবে যথাযথ পরিমাণে পার্কিংয়ের ব্যবস্থা।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সেকেন্ড হোম ধরনের কনসেপ্টসমূহ যে কোনো শহরের গুরুত্বকে বাড়িয়ে দেয় অনেক গুণে। বিশ্বের অনেক শহরে সার্ভিসড অ্যাপার্টমেন্ট কিংবা স্টুডিও অ্যাপার্টমেন্টের আদলে এ ধরনের সেকেন্ড হোম রয়েছে। এমনকি ঢাকায়ও আছে। তাই চট্টগ্রামে এ ধরনের প্রকল্পের যাত্রা শুরু হওয়া অবশ্যই একটি নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধভাবীর হাতে দেবর খুন
পরবর্তী নিবন্ধদরজা বন্ধ করে ১৫ দিন ধরে পাঠদান