বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট মনোনীত মেয়রপ্রার্থী এম এ মতিন বলেন, চট্টগ্রামকে পূর্ণাঙ্গ বাণিজ্যিক রাজধানীতে রূপায়নে বিগত সময়ে অনেক প্রতিশ্রুতি ছিল, এগুলোর মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে সামান্যই। অনেক কিছুই এখন কাগজে-কলমে সীমাবদ্ধ। দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার পরও গত এক যুগে চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন কোনো টার্মিনাল নির্মাণ করা হয়নি। এ জন্য গত চার বছরের বেশির ভাগ সময় জাহাজ জট থেকে পুরোপুরি মুক্ত হতে পারেনি চট্টগ্রাম। এর খেসারত দিতে হচ্ছে সারা দেশের আমদানি রপ্তানি কারকদের। তিনি বলেন, বিগত সময়ে বড় দুই দলই চট্টগ্রামকে বাণিজ্যিক রাজধানী করার ঘোষণা দিয়েও কার্যত ফেরাতে পারেনি উদ্যোক্তাদের। তিনি জিততে পারলে চট্টগ্রাম নগরীকে প্রকৃত অর্থে বাণিজ্যিক রাজধানী হিসেবে গড়ে তুলার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সমন্বয়ক অধ্যক্ষ স উ ম আবদুস সামাদ, পীরজাদা সৈয়দ মোজাফফর আহমদ মুজাদ্দেদী, রেজাউল করিম তালুকদার, মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী, নাসির উদ্দীন মাহমুদ, মাও. গিয়াস উদ্দীন নেজামী, মাও. আব্দুন নবী, মাও. আশরাফ হোসাইন, অধ্যক্ষ ডি আই এম জাহাঙ্গীর, সৈয়দ মুহাম্মদ আবু আজম, হাবিবুল মুস্তফা সিদ্দিকী, মুহাম্মদ জামাল উদ্দীন, মাস্টার মুহাম্মদ ইয়াকুব প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।