হজযাত্রী কল্যাণ সংস্থার চেয়ারম্যান এইচ এম মুজিবুল হক শাকুর ও মহাসচিব স ম শহিদুল হক ফারুকী গত সোমবার যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ওমরাযাত্রী পরিবহণকারী এয়ার লাইন্সগুলো নিয়মিত ফ্লাইটগুলোতে যাত্রীর সিট সংকুলান হচ্ছে না। এ সুযোগে বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্সসহ এয়ারলাইনসগুলো দফায় দফায় পূর্ব ঘোষণা ব্যতিরেকে ওমরা ভাড়া বাড়িয়ে হজযাত্রীদের বিড়ম্বনার শিকার করছেন। যা ধর্মীয় বিধান পালনে ইচ্ছুক মুসলমানদের জন্য ক্ষোভের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আগস্ট মাসে দুই দফায় ১৫০ ডলার ভাড়া বৃদ্ধি করে সেটা মানিয়ে নিতে না নিতেই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স হঠাৎ করে আবারও ওমরা ভাড়া আরো ১শ ডলার বৃদ্ধি করার কারণে ট্রাভেল এজেন্সির মালিকরা বিপাকে পড়েছেন। এতে এজেন্সির মালিক ও ওমরা হজযাত্রীদের মুখোমুখি সংঘাত হওয়ার আশংকা করা হচ্ছে। হঠাৎ করে পূর্ব ঘোষণা ব্যতিরেকে ওমরা ভাড়া বৃদ্ধি করে মূলত সরকারের ভাবমুর্তি ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে বলে নেতৃবৃন্দ মন্তব্য করেন। নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, চট্টগ্রাম থেকে জেদ্দা আগে সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইট ছিল। বর্তমানে দুইটি চালু রয়েছে। বন্ধ করা ফ্লাইটি প্রতি মঙ্গলবার চালু করে এবং চট্টগ্রাম মদিনা চট্টগ্রাম আরও একটি ফ্লাইট চালু করার জন্য দাবি জানান। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।