আসন্ন ঈদুল আযহা উপলক্ষে নগরীতে জবাইকৃত কোরবানির পশুর বর্জ্য দ্রুত অপসারণের লক্ষ্যে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার সকালে চসিক সম্মলেন কক্ষে এ সভায় সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ শহীদুল আলম। এ সময় তিনি বলেন, আসন্ন পবিত্র কোরবানির ঈদে জবাইকৃত পশুর বর্জ্য বেলা ১১টা থেকে শুরু করে পরবর্তী ১০ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে। নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডের অলি–গলিতে পশুর নাড়ী–ভুঁড়ি পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত আবর্জনাবাহী গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। এক্ষেত্রে কোনো প্রকার অবহেলা করা যাবে না। নির্বাহী কর্মকর্তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণে প্রয়োজনীয় লোকবল, গাড়ি, বেলচা, কোদালসহ যাবতীয় সরঞ্জাম ও ওয়াকিটকি প্রস্তুত রয়েছে কিনা জানতে চান। তিনি স্ব–স্ব ওয়ার্ডে প্রদানকৃত আবর্জনা গাড়ি ও পরিচ্চন্ন কর্মতর্কাদের ওয়ার্ড কাউন্সিলদের সাথে যোগাযোগ পূর্বক পরিষ্কার–পরিচ্ছন্নতা কাজ শেষ করার নির্দেশনা প্রদান করেন।
উপ–প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা সভাকে অবহিত করেন যে, দ্রুত বর্জ্য অপসারণে চসিকের ৩৪৫টি আবর্জনাবাহী গাড়ি ও প্রয়োজনীয় ওয়াকিটকি বরাদ্দ দিতে হবে।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন বর্জ্য স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর মো. মোবারক আলী, যান্ত্রিক স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি আব্দুল বারেক, সমাজ কল্যাণ স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি আব্দুস সালাম মাসুম, কাউন্সিলর হাজী নুরুল হক, মো. নুরুল আমিন, মো. এসরারুল হক, সচিব খালেদ মাহমুদ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. আকবর আলী, উপ–প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মোর্শেদুল আলম চৌধুরী, নির্বাহী প্রকৌশলী মির্জা ফজলুল কাদের, জয়সেন বড়ুয়া, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা প্রণব কুমার শর্মা, আকবর আলী, হাসান রেজা, হাসান রশিদ, কল্লোল দাশ, আবু তাহের প্রমুখ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।