একজন প্রকৃত মুমিন বান্দার জন্য আত্নশুদ্ধি বা ‘তাযকিয়া’ অর্জন করা অতীব জরুরি। যেমন শরীর অসুস্থ হয়ে পড়লে আমরা ডাক্তারের শরণাপন্ন হই ঠিক তদ্রুপ অন্তরের রোগসমূহ, যেমন– ক্রোধ, লোভ–লালসা, মোহ, হিংসা–বিদ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা, অহংকার প্রভৃতির চিকিৎসার জন্যও একজন রূহানী–আত্মিক ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়ার প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। যাঁর সান্নিধ্য দ্বারা এই রোগসমূহের সু–চিকিৎসা সম্ভব, অন্যথায় রূহানী রোগে আক্রান্ত হয়ে বিপথগামী হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। আল্লাহর অলিদের আলোচনায় মুমিনদের অন্তর জাগ্রত হয়। মহান অলিয়ে কামেল হযরত শাহ্ আলী রজা কানু শাহ্ (রহ.) এর সর্ব শ্রেষ্ঠ অবদান ও কারামত তার নির্দেশিত বিষু মোবারক পালিত হয়। ইহা কেবলমাত্র বাবাজান কেবলার ত্বরিকত পন্থীদের জন্য প্রযোজ্য বিধায় সর্বসাধারণের জ্ঞাতার্থে প্রকাশ করা সম্ভব হয় না। তথাপি বিষুর তাৎপর্য সম্পর্কে তার রচিত আধ্যাত্মিক গ্রন্থ জ্ঞান সাগর নামক গ্রন্থে পাওয়া যায়। গত ১৭ জুলাই হযরত শাহ ছুফী আলী রজা প্রকাশ কানু শাহ (রা:)-এর নির্দেশিত আষাঢ় বিষু ও অর্ধ বার্ষিক ওরশ মোবারক আঞ্জুমানে পাক পঞ্জতন শাহ্ আলী রজা (রা.) কমিটির ব্যবস্থাপনায় ওষখাইন আলী নগর দরবার শরীফের বড় মিয়া রশিদ মঞ্জিলে অনুষ্ঠিত হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।