এয়ারক্রাফট সংযোজনের সঙ্গে পাইলট ও ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা বাড়ছে

চুয়েটে যন্ত্রকৌশল বিভাগের সেমিনারে ভিসি

| বৃহস্পতিবার , ২৭ নভেম্বর, ২০২৫ at ৭:২৬ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আব্দুল মতিন ভূইয়া বলেছেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও গতিশীল ও নিরাপদ করতে বিশ্বজুড়েই বাড়ছে উড়োজাহাজের ব্যবহার। ক্রমবর্ধমান চাহিদা জোগানের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো উড়োজাহাজের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য যোগ্য ইঞ্জিনিয়ার তৈরি। এ পেশার দক্ষ জনবল বিমানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে এবং টেকসই উড়োজাহাজ পরিবহনের বিকাশকে সক্ষম করে জাতীয় প্রতিরক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং বৈশ্বিক সংযোগে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেকোনো বিমানসংস্থার বিমানবহরে এয়ারক্রাফট সংযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে অতিরিক্ত পাইলট ও ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা বাড়ছে। নতুন এয়ারক্রাফট সংযোজন এবং নতুন রুটের ব্যাপ্তি ঘটানোর পূর্বেই পাইলট ও ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগের বিষয়টি চূড়ান্ত করা এয়ারলাইন্সের সুষ্ঠু ও সঠিক পরিকল্পনারই অংশ। এর জন্য চাই দক্ষ ও প্রস্তুত জনবল। চুয়েট এর মতো উচ্চ শিক্ষাগবেষণামূলক প্রতিষ্ঠানগুলো এ খাতে দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবল তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে বলে আমি মনে করি।

গতকাল বুধবার চুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সেমিনার কক্ষে যন্ত্রকৌশল বিভাগের উদ্যোগে আয়োজিত ‘এয়ারক্রাফট ইঞ্জিনিয়ারিং: ইন্ট্রাপ্রিনিউরিয়াল অপরচুনিটিস ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক সেমিনারের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন মেকানিক্যাল এন্ড ম্যানুফ্যাকচারিং ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. কাজী আফজালুর রহমান। সেমিনারে রিসোর্স পার্সন ছিলেন যন্ত্রকৌশল বিভাগের সাবেক শিক্ষক প্রকৌশলী মশিউর চৌধুরী। যন্ত্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল ভূঞার সভাপতিত্বে সেমিনার সঞ্চালনা করেন গবেষণা ও সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পরিচালক ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সজল চন্দ্র বনিক। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধঅতি দ্রুতই নাজিরহাট কলেজ সরকারিকরণ হবে
পরবর্তী নিবন্ধ‘প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করতে খামারি সৃষ্টি করতে হবে’