সঙ্গীত পরিষদের ৮৫তম বর্ষপূর্তি উৎসবে চবি উপাচার্য
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণে যে স্বপ্ন দেখেছেন সে স্বপ্নকে বাস্তবায়নে সকল নাগরিককে দায়িত্ব পালন করতে হবে। তাই আসুন আগামী প্রজন্মকে সংস্কৃতিমনা হিসেবে বেড়ে উঠার সুযোগ দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক গড়ি। তাই ছোট থেকে লেখাপড়ার পাশাপাশি সংস্কৃতিবান নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলুন আপনার সন্তানকে।
গতকাল শনিবার চট্টগ্রাম থিয়েটার ইনিস্টিটিউট হলে সঙ্গীত পরিষদের ৮৫তম বর্ষপূর্তি উৎসবে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চবি উপাচার্য প্রফেসর শিরীন আখতার এসব কথা বলেন। মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের পরিচালক ব্রুনো লাক্রাম্প। বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বারের পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ, সীতাকুণ্ড লতিফা–সিদ্দিকী ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ শিমুল বড়ুয়া। আব্দুল মতিনের সভাপতিত্বে সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন, তাপস হোড়। অনুষ্ঠানে নাদেরা বানু বেগম ও অসীম কুমার রায়কে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। বক্তব্য দেন, মীর নাজমুল আহসান রবিন, সাজেদুল হক হাসান ও ওমর আলী ফয়সাল। সঞ্চালনায় ছিলেন অধ্যাপক দেবাশিস্ রুদ্র ও প্রিয়ম কৃষ্ণ দে। সকালে ‘আহা কী আনন্দ’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিষদের ছাত্র–ছাত্রীরা অংশগ্রহণ করে। পরিষদের পরীক্ষায় যারা ১ম, ২য় ও ৩য় হয়েছে তাদের সার্টিফিকেট ও ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
বিকেলে অনুষ্ঠানের ২য় পর্ব উদ্বোধন করেন চট্টগ্রামস্থ ভারতীয় দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব অদুত জাঁ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম চেম্বারের পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ্ ও এম তারিকুল ইসলাম জুয়েল। বিকেল ৫টায় ‘মন জাগো মঙ্গললোকে’ শীর্ষক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে পরিষদের ছাত্র–ছাত্রীরা সঙ্গীত পরিবেশন করে। অনুষ্ঠান পরিচালনায় ছিলেন অধ্যক্ষ প্রদীপ সেনগুপ্ত, অধ্যাপক পিন্টু ঘোষ, অধ্যাপক দেবাশিস্ রুদ্র, অন্তরা দাশ, মনীষা রায়, প্রমিত বড়ুয়া, বনানী চক্রবর্তী, চন্দ্রিমা বিশ্বাস, অনজন দাশ, প্রিয়ম কৃষ্ণ দে, অধ্যাপক সুচিত্রা চৌধুরী, ত্রিদিব বৈদ্য, প্রান্ত আচার্য, দীপ্ত দত্ত, দিপ্তী মজুমদার, পলাশ চক্রবর্তী, রিপন সেনগুপ্ত, তন্বী বড়ুয়া, হ্যাপী ঘোষ, মৌসুমী কর, শিউলী মজুমদার, সুখ রঞ্জন হালদার, অভিষেক দাশ, এস.এম. একরাম, রাজীব চক্রবর্ত্তী ও দেবাশীষ দাশ। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।