অবৈধ জাল অপসারণে চট্টগ্রামে শুরু হয়েছে মৎস্য বিভাগের চতুর্থ ধাপের বিশেষ কম্বিং অপারেশন। গতকাল মঙ্গলবার নগরের কাটগড়, আকমল আলী ঘাট, আনন্দ বাজার ও দক্ষিণ কাট্টলী এলাকায় এ অভিযান পরিচালিত হয়। এতে চারটি চরঘেরা জাল ও চারটি বেহুন্দী জাল জব্দ করা হয়। জব্দকৃত জালগুলো ধ্বংস করা হয়েছে।
অভিযানে নেতৃত্ব দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জিমরান সায়েফ। উপস্থিত ছিলেন নৌবাহিনীর সিপিও মাহবুবুর রহমান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আরমান হায়দার ও চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ।
জানা গেছে, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত হচ্ছে, চট্টগ্রামসহ দেশের উপকূলীয় এলাকা ও দেশের অন্যান্য নদ–নদী থেকে মৎস্যসম্পদ ধ্বংসকারী বেহুন্দী জাল, কারেন্ট জাল, মশারিজাল, চটজাল, পাই জাল, চং জালের ব্যবহার বন্ধে চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি থেকে চার ধাপে ৩০ দিনের বিশেষ কম্বিং অপারেশন–২৪ পরিচালনা করা হবে। এর প্রেক্ষিতে গতকাল জেলা মৎস্য বিভাগের উদ্যোগে অভিযান চালানো হয়।
চট্টগ্রাম জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ বলেন, অভিযানে জব্দকৃত ক্ষতিকর জালের কারণে মাছের বংশবিস্তার কমে যাচ্ছে।