বাজারে খুচরায় প্রতিকেজি চাল ২ থেকে ৩ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।স্বস্তি নেই সবজি-মাছের দামেও।
গত সপ্তাহে ডিমের ডজন ও মুরগির দাম কেজিতে ১০ টাকা বেড়েছিল যা এখনো কমেনি।
আজ শুক্রবার (১৬ সেপ্টেম্বর) নগরের বহদ্দারহাট বাজার ও চকবাজার ঘুরে দেখা গেছে, পাইকারি চালের বাজারে বস্তাপ্রতি চালে ১শ টাকা বেড়ে মিনিকেট ৩ হাজার ৫শ, বিআর-২৮ জাতের চাল ২ হাজার ৭শ, স্বর্ণা ২ হাজার ৬শ, নাজিরশাইল ৩ হাজার ৭শ, পাইজাম ২ হাজার ৭শ ও মোটা আতপ ২ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
খুচরা বাজারে মোটা চালের কেজি (স্বর্ণা ও লতা) ৩ টাকা বেড়ে ৫৪ থেকে ৫৫ টাকা, কেজিতে দুই টাকা বেড়ে বিআর-২৮ জাতের চাল ৫৫ থেকে ৬০ এবং চিকন চাল (মিনিকেট) ৭৪ থেকে ৭৭ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
তাছাড়া নাজিরশাইল কেজিতে ৩ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়।
ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৭০ টাকায়। দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৫২০ টাকায়। সোনালি মুরগি ৩২০ এবং দেশি মুরগি ৫শ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
বহদ্দারহাট কাঁচা বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, মুরগির দাম গত সপ্তাহের দরে বিক্রি হচ্ছে। মজুরি ও পরিবহন খরচ বাড়ায় সব কিছুর বাড়তি দাম।
নগরের বাজারগুলোতে ৪০ টাকার নিচে মিলছে না সবজি। বাজারে প্রতিকেজি গোল বেগুন ৮০, লম্বা বেগুন ৬০, হাইব্রিড শসা ৮০, চিচিঙ্গা ৪০, কচুমুখি ৫০, বরবটি ৭০ টাকা, পটল ৪০, লাউ ৬০, চালকুমড়া ৪০, ঢেঁড়স ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শিম ও টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়।
বাজারে বড় সাইজের ইলিশ এক হাজার ২০০ টাকা, মাঝারি আকারের ইলিশ ৭০০ থেকে ৮০০ টাকায়, ছোট সাইজের ইলিশ ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি রুই মাছ ৩২০, তেলাপিয়া ১৬০, শিং মাছ ৩৫০, কই মাছ ২০০ থেকে ২৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।