দলের দুঃসময় এড়িয়ে চলা, আন্দোলনের মাঠে অনুপস্থিত থাকা এমন ‘অতিথি পাখিদের’ নেতৃত্বে আনলে বিএনপির ত্যাগী নেতাকর্মীদের হৃদয়ে বিস্ফোরণ ঘটবে বলে কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কর্ণফুলী উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক এস এম মামুন মিয়া। গতকাল রোববার উপজেলার একটি কনভেনশন সেন্টারে অনুষ্ঠিত কর্মীসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, ত্যাগীদের রক্তঘামের ওপর ভর করে যারা শুধু নির্বাচনের সময় হাজির হন, তাদের দিয়ে নির্বাচন করলে তা নেতাকর্মীদের প্রতি অবমাননা ছাড়া কিছুই নয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক আহ্বায়ক এহসান খান।সঞ্চালনা করেন সাবেক সদস্য সচিব হাজী মুহাম্মদ ওসমান। ইউনিয়ন–ওয়ার্ড থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল–শ্লোগানে সভা স্থলে উপস্থিত হন। সভায় কর্ণফুলী বিএনপিকে বিভক্ত করার চেষ্টার অভিযোগ তুলে মামুন মিয়া বলেন, আমাদের মধ্যে ফাটল ধরানোর নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে। কিন্তু আজকের জমায়েতই প্রমাণ কর্ণফুলী বিএনপি এখনো ঐক্যবদ্ধ। আত্মসম্মান বিসর্জন দিয়ে কাজ করা হবে না। বিশেষ অতিথি ছিলেন দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সালেহ জহুর, এস এম ফারুক হোসাইন, আব্দুল গফুর মেম্বার, সোলায়মান দোভাষী,আব্দুল কাদের সুজন কামরুদ্দিন সবুজ, আবু তৈয়ব কন্ট্রাকটর,এজাবত উল্লাহ,মনছুর উদ্দীন, মো. সালাউদ্দিন, ইদ্রিস হায়দার,কাজী মঈন উদ্দীন টিপু,এটিএম হানিফ, শেখ আহমদ মেম্বার,সাবেক সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মো: আবু তাহের,মনির উদ্দিন মুন্সী, মো. সালাউদ্দিন, সেলিম খাঁন, মাহমুদুর রহমান মান্না, আলমগীর বিন হোসাইন, জসিম উদ্দিন জুয়েল,ওয়াসিম সওদাগর,মামুনুর রশীদ, শফিউল করিম, উম্মে মিরজান শামিম, মো. নুরুল ইসলাম, মো. ফারুক, আব্দুল মন্নান, বাহারুল বাহার, মো. মনির উদ্দিন, শওকত আলী, শাখাওয়াত হোসেন মিশু প্রমুখ।












