গৃহিণীরা সকালে পরিবার বর্গের জন্য ভোরে উঠে রুটি পরটা ভাজি নানান পদের নাস্তা তৈরি করে পরিবারের মন যোগাতে।
আসলে কি সবার মন পায়? তারপর দুপুরের খাবার থেকে বিকেলের খাবার, আর রাতের খাবারের ফরমায়েশ সব মিটাচ্ছে নিজের ইচ্ছাতে। কারণ বেশিরভাগ গৃহিণীরা এই ফরমায়েশে নিজেকে নিয়োজিত করে জামাই এর টাকায় গোল্ড, ডায়মন্ড, শপিং, পার্লারে গিয়ে খরচ করে, নিজের ইচ্ছে পূরণে! এখন এই গৃহিণীরা যদি জাজমেন্ট করে মাধুরি ঐশ্বর্য রায় কিংবা জয়া আহসান বা যেকোনো অভিনেত্রী তাদের মতো চলবে তাহলে তো ভাই ওরা গৃহিণী হতো! অভিনেত্রী বা মিডিয়া পারসন হতো না! এমনকি চাকুরিজীবি আর গৃহিণীর মধ্যে পার্থক্য থাকতো না। সবাই সবার সম্মানের জায়গায়, আমরা মেয়েরা হীনম্মন্যতায় ভুগি ঘরোয়া কাজ করে –এটাই সমস্যা। ঘরোয়া কাজও সম্মানের সেটা আমরা যতক্ষণ আমাদেরকে ফোকাস করবো না ততক্ষণ কেউ আমাদের সম্মান করবে না। অন্যের কাজ নিয়ে সমালোচনা বা জেলাস না করে বরং নিজের দায়িত্ব কর্তব্যকে সম্মান করুন। সম্মান করাতে সম্মান রিটার্ন আসে আর জেলাসে জেলাস। নিজের দায়িত্ব কর্তব্যকে নিজে সম্মান না করে অন্যের পিছনে লাগলে তাতে তো নিজের কিছু লাভ হয় না বরং নিজেকেই উপহাসের পাত্র করে তুলে নারীরা।











