কর্ণফুলির বুকে ঝাঁকে ঝাঁকে গাঙচিল ওড়ে,
সোনালি ধানের ক্ষতে কৃষাণের হাসি ঝরে
ঈষৎ কমলা রঙা রোদ্দুর আলপনা আঁকে
নিসর্গের ক্যানভাসে।
হেমন্তের বিকেলের মায়া ছুঁয়ে যায় আমাকে।
হাওয়ায় ভেসে আসা কোনো এক কৃষাণের
বাঁশির সুর আমাকে করে আনমনা –
মনে মনে আমি যেনো চপল কৃষাণী এক,
আর তুমি বাঁশি বাজিয়ে সেই সৌখিন কৃষাণ!
হেমন্তের বিকেলের মায়ায় ছুঁতে চাই তোমাকে ;
জীবনের সব অনাচার, দুর্ভিক্ষ ভুলে
ইচ্ছে হয় হারিয়ে যাই দু‘জন
হেমন্তের বিকেলের মায়ায়।







