ব্যাংকার্স ক্লাবের মিলন মেলা

| রবিবার , ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ at ৯:১৭ পূর্বাহ্ণ

বন্ধুত্বে হাসি, ব্যাংকের বাইরে নতুন ঐকতান’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে ব্যাংকার্স ক্লাব চট্টগ্রামের আয়োজনে জমকালো আয়োজনে অনুষ্ঠিত হলো মিলন মেলা। গত ২৬ সেপ্টেম্বর নগরীর দি কিং অব চিটাগংএ ব্যাংকারদের এই মিলনমেলা বসে। ফেস্টুন ও পায়রা উড়িয়ে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়। এরপর অনুষ্ঠিত হয় কোরআন তেলাওয়াত, প্রয়াতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন ও দোয়া, জাতীয় সংগীত পরিবেশনা এবং অতিথি অভ্যর্থনা।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেন। তিনি ব্যাংকার্স ক্লাব চট্টগ্রামের সদস্যদের নিরলস পরিশ্রমকে স্বাগত জানান এবং ভবিষ্যতে কার্যক্রমে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।

মিলন মেলার আহ্বায়ক ও ব্যাংকার্স ক্লাবের সহসভাপতি কায়েস চৌধুরী স্বাগত বক্তব্যে ক্লাবের বর্তমান কার্যক্রম ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তুলে ধরেন। তিনি অনুষ্ঠান সফল করতে সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। বক্তব্য দেন, এনআরবি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার উদ্দিন এবং সাউথইস্ট ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল আমীন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আহসান জামান চৌধুরী, ঢাকা ব্যাংকের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে এম. শাহনেওয়াজ, ট্রাস্ট ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক মঈনুদ্দিন আহমেদ, এবি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জেড এম বাবর খান, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক নির্বাহী পরিচালক সাব্বির আহমেদ প্রমুখ। গুণী ব্যাংকারদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁদেরকে ক্রেস্ট ও উত্তরীয় প্রদান করা হয়।

সাংস্কৃতিক পর্বে পরিবেশিত হয় ইনহাউস শিল্পীদের গান ও পাহাড়ি নৃত্য পরিবেশনা। অংশগ্রহণ করেন মেহের নিগার খান, ওয়াহিদ সাদেক পারভেজ, তৌফিকুল ইসলাম বাবু, ইকবাল হায়দার ও জাহেদ হোসন। মূল আকর্ষণ ছিলেন জনপ্রিয় শিল্পী শাওন গানওয়ালা ও তাসনিম আনিকা। সমাপনীতে ছিল র‌্যাফেল ড্র। শেষে ব্যাংকার্স ক্লাব চট্টগ্রামের এঙিকিউটিভ প্রেসিডেন্ট ও ব্যাংক এশিয়ার সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রোশাঙ্গীর ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধমার্কস অলরাউন্ডার প্রতিযোগিতা শুরু
পরবর্তী নিবন্ধআন্তর্জাতিক ট্রেড মিশন নারী উদ্যোক্তাদের বৈশ্বিক বাজারে প্রবেশে ভূমিকা রাখবে