সুযোগ পেয়েও আর্থিক সংকট থাকায় উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তি হতে পারছিল না এক শিক্ষার্থী। এতে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে তার পড়ালেখা। বিষয়টি জানতে পেরে জাতীয়তাবাদী পাট শ্রমিক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাঈদ আল নোমান তাৎক্ষণিক পাশে দাঁড়ান ওই শিক্ষার্থীর। অভিভাবকের সাথে কথা বলে তার ভর্তির ব্যবস্থা করেন। এছাড়া বই এবং কলেজ ইউনিফর্মের জন্য আর্থিক সহযোগিতা করেন।
ওই শিক্ষার্থী হচ্ছেন শরীফা খানম। সাঈদ আল নোমানের সহযোগিতায় তিনি চট্টগ্রাম সরকারি সিটি কলেজে এইচএসসিতে ব্যবসায়িক শিক্ষা বিভাগে ভর্তি হন। তিনি হালিশহর থানা মৎস্যজীবী দলের নেতা আবদুর রশিদের দ্বিতীয় সন্তান।
সাঈদ আল নোমান বলেন, টাকার অভাবে শরীফার পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যাবে, সেটা আমি মেনে নিতে পারছিলাম না। তাই পাশে দাঁড়য়েছি। আসলে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শিক্ষাঙ্গনে পিছিয়ে থাকা নারীদের নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। অর্থকষ্টে আমাদের নারী শিক্ষার্থীরা যেন পিছিয়ে না যায়, কারিগরি প্রশিক্ষণ, কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করা এবং সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিবন্ধকতা দূর করা নিয়ে তিনি নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। আমি শিক্ষাব্যবস্থা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছি। অর্থ কষ্টে কিংবা সঠিক পরিকল্পনার অভাবে কোনো মেধাবী শিক্ষার্থী যেনো পিছিয়ে না যায় সেদিকে লক্ষ্য রেখে আমি আমাদের নেতা তারেক রহমানের রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবে কাজ করে যাচ্ছি।












