শুরুর একাদশে ছিলেন না আর্লিং হলান্ড। ওমার মার্মুশের বদলি হিসেবে মাঠে নামলেন তিনি দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে। সাত মিনিটের মধ্যেই তাকে দেখা গেল গোল উদযাপন করতে। গোলটি খুব নান্দনিক কিছু না হলেও উপলক্ষটি বিশেষ কিছুই। এই গোলেই ম্যানচেস্টার সিটির স্ট্রাইকার স্পর্শ করলেন দারুণ এক মাইলফলক। ক্লাব বিশ্বকাপে জুভেন্টাসকে ৫–২ গোলে উড়িয়ে ‘জি’ গ্রুপের সেরা হয় ম্যানচেস্টার সিটি। দলের তৃতীয় গোলটি আসে হলান্ডের পা থেকে। ক্লাব ও দেশ মিলিয়ে ২৪ বছর বয়সী তারকার ৩০০তম গোল এটি। অবিশ্বাস্যভাবে ৩৭০ ম্যাচেই গোলের ট্রিপল সেঞ্চুরি হলো তার।
ইএসপিএনের মতে, মাইলফলকের দ্রুততায় তিনি পেছনে ফেলেছেন তিন মহাতারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো (৫৫৪ ম্যাচ), লিওনেল মেসি (৪১৮ ম্যাচ) ও কিলিয়ান এমবাপেকে (৪০৯ ম্যাচ)। সবচেয়ে বেশি গোল করেছেন তিনি অবশ্যই সিটির জার্সিতেই। ইংলিশ দলটির হয়ে ১৪৫ ম্যাচেই তার গোল হয়ে গেল ১২৪টি। দারুণ মাইলফলকের দিনে এই তারকাকে শুভেচ্ছা জানান তার কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা। ‘আমি কেবল বলতে পারি, ‘অভিনন্দন।’ ২৪ বছর বয়সেই ৩০০ গোল করে ফেলেছে স্ট্রাইকার হিসেবে তার দারুণ প্রশংসা করি আমি। আর্লিংয়ের জন্য আমি এত খুশি সে যত গোল করে এবং ছোট জায়গার ভেতর যত সম্পৃক্ত থাকে এসব এত এত ভালো।’ ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় হলান্ডদের প্রতিপক্ষ সৌদি আরবের ক্লাব আল–হিলাল।