কিছু মানুষ আছেন যারা নিজ কর্মগুণে মরেও অমর হয়ে থাকেন। এসব মহান ব্যক্তিদের জীবন দেশ মাটি ও মানুষের কল্যাণে নিঃস্বার্থভাবে সহযোগিতা করে যা কোনোভাবে ভুলা যায় না। আবার কিছু মানুষ উপকার তো করেই না বরং ক্ষতি করে। শিশুদের ছেলেবেলা থেকে নৈতিক গুণ সঠিক চিন্তা শিখাতে হবে। এজন্যই পরিবারের ভুমিকা অস্বীকার করা যায় না। মানুষ হিসেবে মানবিকতা নারীদের শ্রদ্ধা করা শিখাতে হবে। তবে সুন্দরভাবে তারা বেঁচে থাকবে সমাজে মাথা উঁচু করে। অনেক সময় পিতা মাতা ছাড়াও সমাজের মানুষের একটা প্রভাব থাকে। সমাজ বা পরিবেশ যদি ভালো থাকে তাহলে সুন্দর মানুষ সৃষ্টিশীল হতে পারে। পিতা মাতার উচিত যতটা সম্ভব সন্তানদের সাথে বন্ধু সূলভ আচরণ করা। এবং পিতা মাতা দুজনকে সমান দায়িত্ব পালন করতে হবে। অনেক পরিবারে দেখা যায় পিতা বাইরে বেশি সময় থাকে কাজের সুবাধে। তখন দেখা, যায় সন্তানেরা পিতাকে কম পায়। যতটুকু সময় পায় পিতার সাথে থাকতে চায় সেই শূন্যতা পূরণ করতে। আর মাতা পিতা সবসময় ছেলে মেয়ের ভালো চায় তাই কখনো ছোট ভুলে একে অন্য কে দোষ, না দিয়ে বরং দেখুন কেন এমনটা হচ্ছে। সন্তানদের জন্য অভিভাবকরা মরেণের পরেও শান্তি পায় না তারা। স্বীয় প্রতিভাগুণে মানুষ কাজ করে। সৃজনশীল কর্মকাণ্ড যেমন লেখালেখি মানব সেবা করে কিছু মানুষ নিজেকে ব্যস্ত রাখেন। বহু মানবিক গুণাবলির অধিকারী তারা। সত্য, মৃত্যু সতত, চিরন্তন আর সত্য সুন্দর। এই সুন্দরের পথে আমাদের আনাগোনা। কিছু কিছু মানুষের মৃত্যু হয় না সততা মানবিক কাজ করতে হবে যাদের পণ। মানুষ তার স্বপ্নের সমান। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে চলছে আমাদের জীবন। এ কারণে জীবন অনেকটা বহতা নদীর মত প্রবল স্রোত এগিয়ে যায় কারো জন্য থামে না। এখনকার সময় অতিবাহিত হচ্ছে দ্রুত গতিতে। জীবনে যত পজিটিভ মানুষের সাথে মিশা যায় ততই জীবন সহজ সুন্দর হয়। হাসি খুশী তে সবসময় কাটে না জীবন, ঠিক তেমনি চেষ্টা করতে হয় নানা রকম পরিস্থিতি সামলাতে হয়। তবুও মানব জীবন দুলর্ভ সুন্দর।