ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে আগে ব্যাটিং করে ৮ উইকেটে ৩১০ রানের বিশাল সংগ্রহ গড়েছিল আবাহনী। জবাবে ব্রাদার্স ইউনিয়নও চোখে চোখ রেখে লড়াই করে। ৭ উইকেট হারিয়ে নির্ধারিত ৫০ ওভারে তাদের ইনিংস থামে ২৩০ রানে। আবাহনী জিতেছে ৮০ রানে। বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্রাদার্সকে ৩১১ রানের লক্ষ্য দেয় আবাহনী। কঠিন লক্ষ্যে খেলতে নেমে ২৯ রানে দুই উইকেট হারিয়ে কিছুটা চাপে পড়ে ব্রাদার্স। এরপর কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও সেটি যথেষ্ট ছিল না। সর্বোচ্চ ৮৪ রান আসে মাইশুকুরের ব্যাট থেকে। সবমিলিয়ে ২৩০ রানে থামে ব্রাদার্সের ইনিংস। আবাহনীর বোলারদের মধ্যে মোসাদ্দেক হোসেন ও শেখ মেহরাব হোসেন নেন দুটি করে উইকেট।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে ৫৩ রানে তিন উইকেট হারানোর পর মুমিনুল হক ও মোহাম্মদ মিঠুনের ১৪৩ রানের জুটিতে ভর করে বড় সংগ্রহের পথটা পেয়ে যায় আবাহনী। মিঠুন ৭১ রানে আউট হলে ভাঙে দারুণ এই জুটি। মুমিনুল তার পর সেঞ্চুরির পথেই ছিলেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে ৯২ রানে আউট হন তিনি।