রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পদক একুশে পদক প্রাপ্তির উচ্ছ্বাসে ভাসছেন উইমেন’স সাফ জয়ী দলের খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, কর্মকর্তারা সবাই। একুশে পদক গ্রহণ করার পর প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে ফ্রেমবন্দি হলেন উইমেন’স সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জয়ী দলের খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফসহ, কর্মকর্তারা সবাই। প্রথমবারের মতো একটা দল পেল একুশে পদক। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের হাত থেকে পদক পাওয়ার পর প্রাপ্তির উচ্ছ্বাস ভাসছেন খেলোয়াড়, কোচিং স্টাফ, কর্মকর্তা সবাই। সেই আনন্দ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রকাশ করেছেন তারা। এই উৎসবে অবশ্য যোগ দেননি কোচ পিটার জেমস বাটলার। সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত থাকায় যোগ দেননি এই ইংলিশ কোচ।
একুশে পদক জয়ের প্রতিক্রিয়ায় অধিনায়ক সাবিনা খাতুন লম্বা বার্তা দিয়ে লিখেছেন, আলহামদুলিল্লাহ। এই সম্মাননা আমাদের সংস্কৃতি, সাহিত্য, শিক্ষা ও সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রে অবদান রাখা মানুষের জন্য। আমরা এই পদক উৎসর্গ করছি আমাদের মাতৃভাষা বাংলার প্রতি, এবং সেই সব মানুষদের প্রতি, যারা প্রতিদিন নীরবে কাজ করে যাচ্ছেন আমাদের সমাজ ও সংস্কৃতিকে এগিয়ে নিতে। মেয়েদের ক্রীড়া ক্ষেত্রে অবদানকে এভাবে সম্মানিত করায় ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আরো বেশি অনুপ্রাণিত হবে আশা করি। এজন্য আমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। একুশে পদক গ্রহণের পর উচ্ছ্বাস এক বাক্যে প্রকাশ করেছেন উইমেন’স সাফ জয়ী দলের সহ–অধিনায়ক মারিয়া মান্দা। পদকের ইমোজি ব্যবহার করে তিনি লিখেছেন, একুশে পদক ২০২৫। দলের ফরোয়ার্ড ঋতুপর্ণা চাকমা প্রকাশ করেছেন, “সবচেয়ে বড় অর্জন। সবকিছুর জন্য ধন্যবাদ” এই বার্তা লিখে। টানা দুইবারের সাফ জয়ী ফরোয়ার্ড কৃষ্ণা রানী সরকার একুশে পদক জয়ের খুশি প্রকাশ করেছেন, স্রেফ এক বাক্যে– একুশে পদক ২০২৫। ফরোয়ার্ড মাতসুশিমা সুমাইয়া “একুশে পদক ২০২৫” লিখে পোস্ট করেছেন সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে। ডিফেন্ডার আফঈদা খন্দকার লিখেছেন– রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার। একুশে পদক ২০২৫। অসংখ্য ধন্যবাদ মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়সহ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়কে।