খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের (২০২৫–২০২৭) নির্বাচনে ৪১ পদের সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। গতকাল প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিনে ৫ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে। ফলে দীর্ঘ ১৯ বছর পর নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা থাকলেও সেটি আর প্রয়োজন হচ্ছে না। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিতরা হলেন সভাপতি পদে মীর গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ আবদুস সালাম, সিনিয়র সহসভাপতি পদে আহমদ রশীদ আমু, সহসভাপতি পদে মো. আবসার উদ্দিন ও অনিল চন্দ্র পাল, সাধারণ সম্পাদক পদে মো. আমিনুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আলমগীর পারভেজ, সহ–সাধারণ সম্পাদক পদে রেজাউল করিম আজাদ ও আবদুর রাজ্জাক, অর্থ সম্পাদক পদে নুরুল আলম, সহ–অর্থ সম্পাদক পদে মীর মোহাম্মদ সাজ্জাদ উল্লাহ, সংগঠনিক সম্পাদক পদে মোহাম্মদ আবু বক্কর, সমাজকল্যাণ, ত্রাণ ও পূনর্বাসন সম্পাদক পদে খোরশেদ আলম, আইন বিষয়ক সম্পাদক পদে মহিউদ্দিন, প্রচার প্রকাশনা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে ফরিদুল আলম, বন্দর কাস্টম ও ভ্যাট বিষয়ক সম্পাদক পদে রাইসুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক পদে মুহাম্মদ আকবর আলী। এছাড়া নির্বাহী সদস্যের ২৫ পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হলেন মো. আমিনুল ইসলাম, আশুতোষ মহাজন, পরিতোষ দে, মো. জাবেদ ইকবাল, মোহাম্মদ আইয়ুব আলী, মো. আবুল কাশেম, ধীমান দাশ গুপ্ত, এসএম সেলিম, মঈনুদ্দিন মো. হারুন, কাজল পালিত, দীপংকর চৌধুরী, মো. শোয়েব খাঁন, মো. রাশেদ পারভেজ, মোহাম্মদ মামুন, মো. শাহেদুল ইসলাম, আব্দুল কাদের রিজওয়ান, মো. শফিউল আলম, মোহাম্মদ রাশেদ আলী, জহির উদ্দিন, মো. আলী, সৈয়দ সাব্বির আহমদ, মোহাম্মদ হোসাইন, মোহাম্মদ ইলিয়াছ, নিজাম উদ্দিন এবং মীর মো. আহসান উল্লাহ রাসেল।
জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের কার্যকরী পরিষদের নির্বাচনের নির্বাচন কমিশনার মো. জামাল হোসেন আজাদীকে বলেন, আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু আজ (গতকাল) পাঁচজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করায় ৪১ পদের সবাই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।