চট্টগ্রাম একাডেমির ২৪তম বার্ষিক সাধারণ সভায় বক্তারা বলেছেন, চট্টগ্রাম একাডেমি নানান কার্যক্রম পরিচালনার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে। এ অঞ্চলে একাডেমি শিক্ষা–সাহিত্য–সংস্কৃতিতে গৌরবময় ভূমিকা রেখে চলেছে। তাঁরা বলেন, দেশপ্রেমে সবাইকে উদ্বুদ্ধ করা ও সুন্দর সমাজ গড়ার জন্য দরকার সাহিত্য–সংস্কৃতির নবজাগরণ। যতই বাড়বে সৃজনশীলতা, ততই এ দেশের সাহিত্য, ইতিহাস, ঐতিহ্য সমৃদ্ধ হবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম একাডেমি ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে সাবেক মহাপরিচালক ড. আনোয়ারা আলমের সভাপতিত্বে ও একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সংগঠক রাশেদ রউফের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন একাডেমির মহাপরিচালক প্রাবন্ধিক আমিনুর রশীদ কাদেরী। বক্তারা বলেন, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সাহিত্যসহ প্রায় সব কিছুতেই চট্টগ্রামের অবদান অনস্বীকার্য। এখানকার সৃজনশীলতা সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। শিক্ষা, সাংবাদিকতা, সামগ্রিক সাহিত্য, কথাসাহিত্য, প্রবন্ধ–গবেষণা ও শিশুসাহিত্য বিষয়ে বেশ কয়েকটি পুরস্কার পরিচালনা করছে চট্টগ্রাম একাডেমি। আগামীতে এর পরিধি আরো বিস্তৃত করার ওপর তাঁরা গুরুত্বারোপ করেন।
আলোচনায় অংশ নেন একাডেমির সাবেক মহাপরিচালক নেছার আহমদ, অরুণ শীল, জিন্নাহ চৌধুরী, পরিচালক প্রফেসর রীতা দত্ত, বিপুল বড়ুয়া, জাহাঙ্গীর মিঞা, এস এম আবদুল আজিজ, সৈয়দা রিফাত আক্তার নিশু, শারুদ নিজাম, রেজাউল করিম স্বপন, সুলতানা নুরজাহান রোজী, এস এম মোখলেসুর রহমান, অধ্যাপক বাসুদেব খাস্তগীর, ফারজানা রহমান শিমু, প্রফেসর ড. সেলিনা আখতার, অধ্যক্ষ তরুণ কান্তি বড়ুয়া, ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী, মো. মাজহারুল হক, মুহাম্মদ মুজিবুর রহমান, শিল্পী ইকবাল হায়দার, কবি জসিম উদ্দিন খান, অধ্যক্ষ ছন্দা চক্রবর্তী, কবি কাসেম আলী রানা, কবি মাহবুবা চৌধুরী, অধ্যাপক গোফরান উদ্দীন টিটু, কস্তুরী সিনহা, সৈয়দা সেলিমা আক্তার, ড. সেলিম জাহাঙ্গীর, বেতার ব্যক্তিত্ব ফজল হোসেন ও সাধারণ সদস্য ড. বিকিরণ বড়ুয়া। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।