নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও কোস্টগার্ডের সহায়তায় টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন গেল পণ্যবাহী ৭টি ট্রলার। ইউএনও শেখ এহেসান বলেন, নাফ নদীতে নৌযান চলাচল বন্ধ থাকলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে নিত্যপণ্য প্রয়োজনীয় মালামালের সংকট দেখা দিতে পারে। তাই সীমান্তে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে দ্বীপে পণ্য সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বিশেষ ব্যবস্থা নিয়েছে।
তিনি বলেন, জোয়ারের সময় ছোট ও মাঝারি আকারের ট্রলারগুলোকে নাফ নদী দিয়ে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে বাংলাদেশের জলসীমার অভ্যন্তর দিয়ে অনুমতি নিয়ে চলাচল করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এসব ট্রলার কোনো অবস্থাতেই শূন্যরেখার কাছাকাছি অথবা মিয়ানমার জলসীমায় প্রবেশ করতে পারবে না। এছাড়া জোয়ারের সময় যাত্রীবাহী স্পিড বোটগুলো শাহপরীর দ্বীপের গোলারচর পয়েন্ট দিয়ে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে যাতায়াত করতে পারবে।