সেন্ট প্ল্যাসিড’স স্কুল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হলো ওপিএ ফান ফেয়ার

| সোমবার , ২৮ অক্টোবর, ২০২৪ at ৯:০২ পূর্বাহ্ণ

চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী সেন্ট প্ল্যাসিড’স স্কুল প্রাঙ্গনে গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ওপিএ আয়োজিত ফান ফেয়ার২০২৪। ১৯৯১ সাল হতে নগরীর পাথরঘাটা এবং তৎসংলগ্ন সমাজের সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের জন্য ওপিএ লিটারেসি স্কুল (বৈকালীন) পরিচালিত হচ্ছে। শিশু থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত মোট ৩৭০ জন ছাত্র এই স্কুলে অধ্যয়নের সুযোগ পাচ্ছে।

দিনব্যাপী এই আয়োজনের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি সেন্ট প্ল্যাসিড’স স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রাদার স্যামুয়েল সবুজ বালা। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন ওপিএ লিটারেসি স্কুলের অধ্যক্ষ ব্রাদার সনেট ফ্রান্সিস গোমেজ। উদ্বোধনের সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ওপিএ ফান ফেয়ারের কনভেনার ওপিএন এরল্‌ গোমেজ, ওপিএর বর্তমান সভাপতি ওপিএন ডাক্তার এ এ এম শাহেদ পারভেজ খান, সহসভাপতি ওপিএন সৈয়দ মিরাজুল হক মিশকাত, প্রাক্তন সভাপতিবৃন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওপিএন ডক্টর মাশফিক আহমেদ চৌধুরী, ওপিএন নওশাদ কাদরী, ওপিএন মোঃ ইয়াকুব, ওপিএন মোঃ রোসাঙ্গীর বাচ্চু, ওপিএন ইমতিয়াজ হাবিব রনি। বর্তমান কার্যনির্বাহী সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ওপিএন মোঃ তানভীর তাওসিব তাসকিন, কোষাধ্যক্ষ ওপিএন মোঃ আসিফ ইকবাল জনি, ওপিএন রায়হান মুর্শেদ, ওপিএন এ এস এম মামুনুর রহমান, ওপিএন অলিভার গোমেজ, ওপিএন মোঃ আনিস উল্লাহ। অন্যান্য সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওপিএন আশফাক কাদরী, ওপিএন সিলভ্যাস্টার বার্নেডেট, ওপিএন মাহবুবুর রহমান, ওপিএন রাশেদউদ্দৌলা খান, ওপিএন আবু সাঈদ, ওপিএন ফসিউদ্দৌলা খান বিপু, ওপিএন এ এন এম শফিউল আজিম মন্টি, ওপিএন কলিন ডায়েস, ওপিএন নুরুন নবী দিপু, ওপিএন মহিউদ্দৌলা, ওপিএন সাইদুল আজম খান, ওপিএন ওমর হাসান, ওপিএন রিয়াজ খান, ওপিএন ইশতিয়াক ভিকি প্রমুখ। এবারের ফান ফেয়ারে লাকি ডিপসহ মোট ৩২টি আকর্ষণীয় খেলার স্টল ছিল, সাথে প্ল্যাসিডিয়ান ওল্ড স্কাউটস গিল্ড এর বিনামূল্যে সকল দর্শনার্থীদের জন্যে শরবত ও বিশুদ্ধ পানীয় জলের সুবিশাল স্টল ছিল, সাথে আরও ১৮ টি মুখরোচক খাবার, পোশাক, বই, জাদুর দোকান, কেক শপ, সুপার শপও ছিল। সকাল দশটা হতে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত চলা এই মেলায় উপভোগ্য রাফেল ড্র এর মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধহাটহাজারীতে তিনদিন ব্যাপী তাফসিরুল কুরআন মাহফিল
পরবর্তী নিবন্ধদ্বীন ও ত্বরিকতের খেদমতই ছিলো তাঁর জীবনের মিশন