সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩২ বছর করা হয়েছে। ৩২ বছর করা হলেও তেমন খারাপ হবে না বলে মনে করি। তবে প্রকৃত সুফল পেতে হলে সেশনজট কমাতে হবে। সেশনজটের করাল গ্রাসে আক্রান্ত না হয়ে যথাসময়ে পড়াশোনা শেষ করতে পারলে অনেকের ক্ষেত্রে আরো আগেই চাকরি হয়ে যাবে আশা করি। সেশনজটের কারণে অনেকের জীবন থেকে অনেক মূল্যবান কিছু জিনিস হারিয়ে যায়। অনেকে পড়াশোনার প্রতি উদাসীন হয়ে ওঠে। অনেকে পরিবারের দায়িত্ব নিতে না পেরে হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। অনেকে বেকারত্বের অভিশাপে পতিত হয়ে নানারকম অপরাধে নিমজ্জিত হয়ে যায়।
তাই এই সুযোগটাকে সার্থকভাবে কার্যকর করতে শিক্ষাব্যবস্থায় সকল প্রকার নৈরাজ্য দূর করার পাশাপাশি সেশনজট নির্মূল করতে হবে। এই প্রত্যাশা রইলো।