চট্টগ্রাম শহরের ‘মুরাদপুর থেকে অক্সিজেন‘ সড়কের এ অংশের দূরত্ব আনুমানিক তিন কিলোমিটার। উত্তর চট্টগ্রাম এবং রাঙামাটি–খাগড়াছড়ির মানুষের যাতায়াতের প্রধান সড়ক এটি। প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য সংখ্যক যানবাহন এ সড়ক দিয়ে যাতায়াত করে। অথচ জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটি বর্তমানে চলাচলের অনুপযোগী। কারণ, সংস্কারের অভাবে বছরের বেশিরভাগ সময় বেহাল অবস্থায় থাকে সড়কটি।
বর্ষা পরবর্তী বর্তমানে মুরাদপুর রেলক্রসিং, বিবিরহাট, আতুরার ডিপো, রৌফাবাদসহ সড়কটির প্রায় সর্বত্র বড় বড় গর্ত। সড়কের বিটুমিন ও ইট–কংক্রিট উঠে গিয়ে সৃষ্ট গর্তগুলোর আকৃতিও বড় হচ্ছে দিন দিন। মাঝেমধ্যে সংস্কার হলেও বিভিন্ন সময়ে ওয়াসা ও স্থানীয় সেবা সংস্থার খোঁড়াখুঁড়ি সড়কের বেহালদশাকে আরো বেশি শোচনীয় করে তুলেছে। এমন পরিস্থিতিতে নগরবাসীর ভোগান্তি প্রতিনিয়ত বাড়ছে।
তাছাড়া অতিমাত্রায় খানাখন্দ তৈরি হওয়ায় সড়কে প্রায়ই যানজট সৃষ্টি হচ্ছে এবং ঘটছে দুর্ঘটনার মতো পরিস্থিতি। রোগী নিয়ে এ সড়ক দিয়ে চলাচল করা একরকম দুরূহ হয়ে পড়েছে। সুতরাং, মুরাদপুর থেকে অঙিজেনমুখি সড়কটির সংস্কার হওয়া খুব প্রয়োজন। এ ব্যাপারে নগর কর্তৃপক্ষসহ ঊর্ধ্বতন প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
হাবিব উল্লাহ রিফাত,
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।