রাউজান কদলপুরে মুনিরীয়া যুব তবলীগের এশায়াত মাহফিল

| শনিবার , ১২ অক্টোবর, ২০২৪ at ৮:১৫ পূর্বাহ্ণ

মহান আল্লাহ অসীম অনুগ্রহ করে প্রিয় রাসুুল (.) কে ধরার বুকে প্রেরিত করেন। যাঁর আগমনের সুসংবাদ নিয়ে এসেছেন পূর্ববর্তী সকল নবীগণ। প্রিয় নবীজি ধরার বুকে আসেন রহমত হিসেবে। যিনি সমগ্র মানবজাতিকে অন্ধকার থেকে হেদায়াতের আলোয় উদ্ভাসিত করেন। প্রিয় রাসুল (.) এর পর আর কোন নবী রাসূল দুনিয়াতে আসবেন না। কিন্তু মানুষকে হেদায়াতের জন্য প্রিয় রাসূল (.) এর ওয়ারিছ হিসেবে আউলিয়ায়ে কেরামগণ ধরার বুকে আগমন করবেন। বর্তমান সময়ে মানুষ দুনিয়ার মোহে পড়ে দ্বীনইসলাম থেকে অনেক দূরে সরে যাচ্ছে। আল্লাহর ভয় ও নবীজির সুন্নাত থেকে দূরে সরে যাওয়া পথ হারানো মানুষদের হেদায়াতের জন্য খলিফায়ে রাসূল (.) হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু তা’আলা আনহু প্রতিষ্ঠা করেছেন এক যুগান্তকারী তরিক্বত, যে তরিক্বতের মূল ভিত্তি হলো এখলাস ও মূল চালিকাশক্তি নবীপ্রেম। এ তরিক্বতে নেই শরিয়তের বিন্দুমাত্র লঙ্ঘন, নেই কোন শিরক বিদ’আতের ছোঁয়া। গতকাল শুক্রবার বাদে আসর হতে রাউজান কদলপুর মীর বাগিছা ঈদগাহ ময়দানে মুনিরীয়া যুব তবলীগ কমিটি বাংলাদেশ, ২৫নং কদলপুর শাখার উদ্যোগে পবিত্র জশনে জুলুছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদযাপন ও খলিলুল্লাহ, আওলাদে মোস্তফা খলিফায়ে রাসূল (.) হযরত শায়খ ছৈয়্যদ গাউছুল আজম রাদ্বিয়াল্লাহু তাআলা আনহুর স্মরণে আয়োজিত এশায়াত মাহফিলে ধর্মপ্রাণ মুসলিম মিল্লাতের উদ্দেশ্যে প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাগতিয়া আলীয়া গাউছুল আজম দরবার শরীফের মাননীয় মোর্শেদ, আওলাদে রাসূল (.)আল্লামা অধ্যক্ষ শায়খ ছৈয়্যদ মাননীয় মোর্শেদে আজম মাদ্দাজিল্লুহুল আলী ছাহেব এসব কথা বলেন। এ মাহফিলে আরো বক্তব্য রাখেন মাওলানা কাজী মুহাম্মদ আনোয়ারুল আলম ছিদ্দিকী, মাওলানা মুহাম্মদ ফোরকান, মাওলানা মুহাম্মদ জসিম উদ্দীন, মাওলানা মুহাম্মদ জসিম উদ্দীন নূরী, মাওলানা মুহাম্মদ গোলাম রাব্বানি ফয়সাল। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।

পূর্ববর্তী নিবন্ধমহেশখালীতে শহীদ তানভীরের পরিবার পেল বসতঘর উপহার
পরবর্তী নিবন্ধআওয়ামী সন্ত্রাসীদের নির্যাতনের কাহিনী ধীরে ধীরে জনসম্মুখে প্রকাশ পাচ্ছে