মায়েরা সবসময়ই দোষের ভাগিদার, তাদের ভালো এর সাটিফিকেট খুবই নগণ্য, অনেক সময় সন্তানদের কর্কশ ব্যবহারেও সন্তুষ্টি, কোনো সন্তান বিপথে পা বাড়ালে দোষটা মায়ের ঘাড়ে চেপে বসে, মেয়ে সন্তান হলে তো আর কথাই নেই, মা বাঙালি বধুরা সেই থেকে এখনো অব্দি শৃঙ্খলিত মানসিক খাঁচায় বন্দী, সন্তান বড় হবার পূর্বে যেমন বড় হওয়ার পরেও আরও গভীরভাবে বেড়ে যায়, আজকাল সন্তানরা তো নেট দুনিয়ায় বেশি বুঝে পেলে, তাই তাদের কাছে মায়েরা কিছুই বুঝে না! মায়েরা নিরুপায়, সন্তানের মোটিভ বুঝে কথা বলতে হয়। তখনকার বাঙালি মায়েরা শুধুই সংসার সামলিয়ে সন্তানদের সামাজিক শিক্ষায় শিক্ষিত করতে সহজ হতো কারণ তখনকার সন্তরা নম্রও বাধ্যক ছিল, আর বর্তমান মায়েদের উৎকণ্ঠায় থাকে, সেই ছেলে সন্তান হোক আর মেয়ে সন্তানই হোক উভয় সমানতালে বুঝে, হাতেগোনা কয়জন সন্তান হয়তো সব মানিয়ে চেষ্টা করে। সমস্ত সন্তানরাই হোক মা–বাবার গৌরব উজ্জ্বল নক্ষত্র।