রাউজানের কৃতি সন্তান চট্টল দরদী সূফী আলহাজ্ব আবদুল খালেক ইঞ্জিনিয়ারের হাতে গড়া আজাদী, অধ্যাপক মোহাম্মদ খালেদের মেধা–মনন শ্রমে নিরন্তর এগিয়ে চলার পয়ষট্টি বছরে পদার্পণ। জন্মস্মরণে ফুলেল শুভেচছা। পত্রিকা জগতে প্রথম ভালোবাসা আজাদী। সকালে মুখিয়ে থাকি কখন আসে আজাদী। রাষ্ট্রীয় সম্মাননা যদি পক্ষপাতদুষ্ট না হয়, তবে আজাদী স্বাধীনতা পুরস্কার লাভের দাবি রাখে। দৈনিক আজাদীর চতুর্থ পৃষ্ঠার (সম্পাদকীয় পাতা) চিঠিপত্র কলাম, পাঠকপ্রিয় ও কার্যকর। ১৯৮৬ সালে আগামীদের আসরের সভ্য হওয়ার পর থেকে নিয়মিত লিখা হতো চিঠিপত্র কলামে। সুফলও মিলেছে। দুটি বিষয় না বললেই নয়– একহাজার টাকার নোটসহ ত্রিশ টাকার নোটের প্রথম দাবি তুলি এই কলামে, যদিও ডাউস সাইজের কথা উল্লেখ ছিল না। তাছাড়া, সন্ত্রাস নৈরাজ্য বেড়ে চলায় প্রস্তাব করি, পাঁচ মামলার মধ্যে যার দুটি খুনের মামলা আছে তাকে দেশের শান্তি রক্ষায় ফায়ারিং স্কোয়াডে দেয়া হোক, তখনো ক্রসফায়ার কিংবা অ্যানকাউন্টারের সাথে পরিচিত ছিলাম না। দাবির প্রেক্ষিতে হোক আর যে কারণে হোক প্রশাসন সেই পথেই হাঁটে। এমনি করেই বহু মানুষের প্রাণের দাবি পূরণে সহায়ক হচ্ছে প্রিয় আজাদী। চট্টল গৌরব আজাদী সম্পাদক এম এ মালেক স্যারের হাতে আজাদী পালন করুক শতবর্ষ। জয়তু আজাদী।