বাংলাদেশ শিশুসাহিত্য একাডেমি আয়োজিত তিন গুণীর স্মরণ সভায় বক্তারা বলেছেন, ভাষাবিজ্ঞানী ড. মনিরুজ্জামান, ভাষাবিজ্ঞানী ড. মাহবুবুল হক ও শিশুসাহিত্যিক আশরাফুল আলম পিনটু বেঁচে থাকবেন তাঁদের সৃষ্টিকর্মে।
তাঁরা বলেন, নীরবে–নিভৃতে তাঁরা আমাদের ভাষা ও সাহিত্য নিয়ে নিরবধি গবেষণা করেছেন। দিনের পর দিন পরিশ্রম করে তাঁরা উপহার দিয়েছেন তাঁদের নিবিড় গবেষণা, পর্যবেক্ষণ ও দিকনির্দেশনা। মননশীল ও সৃজনশীল উভয় ক্ষেত্রে তাঁদের রয়েছে অনন্য ভূমিকা। তিনজনই শিশুসাহিত্য রচনা করেছেন। তাঁদের এসব রচনা আমাদের সাহিত্যে অমূল্য সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হবে।
চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে সাহিত্যিক রাশেদ রউফের সভাপতিত্বে ও কবি অরুণ শীলের সঞ্চালনায় আয়োজিত স্মরণানুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন কবি–ছড়াশিল্পী সনজীব বড়ুয়া, রাঙ্গুনিয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ তরুণ কান্তি বড়ুয়া, শিশুসাহিত্যিক বিপুল বড়ুয়া, শৈলী সাহিত্য বুলেটিন সম্পাদক আজিজ রাহমান, কবি আবুল কালাম বেলাল, চট্টগ্রাম সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের সভাপতি সাহবুদ্দিন হাসান বাবু, কিশোরবেলা সম্পাদক অমিত বড়ুয়া, গল্পকার ইফতেখার মারুফ, কবি ইসমাইল জসিম, গীতিকার জসিম উদ্দিন খান, অনন্যধারা সম্পাদক রুনা তাসমিনা, কবি মর্জিনা আখতার, প্রাবন্ধিক অধ্যাপক বাসুদেব খাস্তগীর, মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম নিপু, গল্পকার ফারজানা রহমান শিমু, কবি লিপি বড়ুয়া, অধ্যাপক কামরুল আনোয়ার চৌধুরী, কবি মাহবুবা চৌধুরী, ছড়াকার গৌতম কানুনগো, প্রাবন্ধিক সৌভিক চৌধুরী, কবি মারজিয়া খানম সিদ্দিকা, কলামিস্ট এম আনোয়ার হোসেন, কবি শরণাংকর বড়ুয়া, লেখক কানিজ ফাতিমা লিমা, নবনিতা দাশ শুভ্রা, সঞ্চিতা তালুকদার, মো. ফজলুল কাদের, লেখক আরিফ রায়হান, এস এম মোখলেসুর রহমান, আসিফ ইকবাল, মনজুর আহমেদ, জোনাকি দত্ত প্রমুখ। তাঁরা প্রত্যেকে সাহিত্যে তাঁদের অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।