মুরগির খামার করে স্বাবলম্বী হয়েছিলেন কেফায়েত উল্লাহ। খামারে তুলেছিলেন প্রায় ১১ হাজার সোনালী মুরগি। ৫৫ দিন বয়সী মুরগির ওজন প্রায় এক কেজি হয়েছিল, কয়েক দিন পর বাজারে বিক্রি করার কথা।
কিন্তু স্মরণকালের ভয়াবহ বন্যায় সব মুরগি পানিতে মারা গেছে। পুঁজি হারিয়ে এখন নিঃস্ব তিনি। তার প্রায় ২৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে।
কেফায়েত উল্লাহর আত্মীয় জিয়াউল হক বলেন, উপজেলার জোরারগঞ্জ থানার মৌলভীবাজার এলাকায় কয়েকটি শেডে আমার খালাতো ভাইয়ের প্রায় ১১ হাজার সোনালী মুরগি বন্যার পানিতে মারা গেছে। তার বাড়ি বারইয়ারহাট পৌর এলাকা হওয়ায় বাড়ির তেমন ক্ষতি না হলেও ব্যবসা হারিয়ে এখন নিঃস্ব।
কেফায়েত উল্লাহ বলেন, জীবনে কখনো এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে পড়তে হয়নি। এই বন্যায় আমি শেষ হয়ে গেছি। বন্যায় আমার খামারের সব মুরগি মারা গেছে। এতে প্রায় আমার ২৮ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। কিভাবে এ ক্ষতি কাটিয়ে উঠবো বুঝতে পারছি না।