রোজ রোজই তো ভোরের কুসুমবাগে
দোর খুলে সে জাগে সবার আগে
অরুণবাগের আলোয় মাখামাখি
সকালবেলার পাখির ডাকাডাকি।
দেখতে পেয়ে পেয়ারা গাছের ফাঁকে
কাঠবিড়ালি হোৎকা পেটুকটাকে।
‘খোকার খুশি‘র সঙ্গে মেতে থাকা
‘শিশু যাদুকর‘এর ছবি আঁকা।
‘উট মুখো সে শুটকো কাসিম‘গুলো
তাড়িয়ে দেয় উড়িয়ে ভয়ের তুলো।
দুষ্টুমিতে ‘দুষ্টু খোকা‘র মুখ
চড়ুই পাখির ছানা‘র মনে সুখ।
‘খাঁদু দাদু‘র নাক চ্যাপটা–ভাঙা
‘ঝিঙে ফুল‘ এর রঙচটা মন রাঙা।
‘মা‘এর ভালোবাসায় হয়ে ব্রত–
‘হব গাঁয়ের রাখাল ছেলে‘র মতো।