নগরী ও উপজেলায় বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র কম্বল বিতরণ করা হয়েছে।
এফ. আর ফাউন্ডেশন : সীতাকুণ্ড প্রতিনিধি জানান, সীতাকুণ্ডে এফ. আর ফাউন্ডেশন ও লন্ডন প্রবাসী ব্যারিস্টার চৌধুরী মোঃ জিন্নাত আলীর সহযোগিতায় সীতাকুণ্ডে তিন হাজার গরীব ও শীতার্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকালে সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাব মিলনায়তনে উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মোট তিন হাজার গরীব অসহায় শীতার্থদের মাঝে এ কম্বল বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সীতাকুণ্ড প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সৈয়দ মোঃ ফোরকান আবু, এম. হেদায়েত, সেকান্দর হোসাইন, সাধারণ সম্পাদক লিটন কুমার চৌধুরী, সহ–সভাপতি জহিরুল ইসলাম, সাংবাদিক নাছির উদ্দিন অনিক, আব্দুল্লাহ আল ফারুক, সাইফুল মাহমুদ, নির্দেশ বড়ুয়াসহ প্রেসক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দ। এ সময় এফ. আর ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার চৌধুরী মোঃ জিন্নাত আলী বলেন, অসহায় মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারার আনন্দই আলাদা। তাদের সুখ–দু:খে পাশে দাঁড়িয়ে তাদের খোঁজখবর রাখাই প্রকৃত ধর্ম। ধনীদের উচিত শীতার্ত অসহায় মানুষের পাশে থেকে তাদের সার্বিক সহযোগিতা করা।
দি চিটাগং ট্রাস্ট : দি চিটাগং ট্রাস্ট–বাংলাদেশের (সিটিবি) উদ্যোগে দরিদ্র ও অসহায়দের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠান গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় নগরীর হাজারী লেইনস্থ সংগঠনের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ট্রাস্টের চেয়ারম্যান অরুন কান্তি মল্লিকের সভাপতিত্বে ও সহ–অর্থ সচিব প্রবাল দত্তের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টের মহাসচিব প্রবাল দে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টের সাবেক চেয়ারম্যান নারায়ন চন্দ্র মজুমদার, ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর মৃণাল কান্তি বণিক, চট্টগ্রাম মহানগর বৈদিক পরিষদের সভাপতি প্রফেসর প্রদীপ কুমার দাশ, নারীনেত্রী সুচিত্রা গুহ টুম্পা, ট্রাস্টের কর্মকর্তা কাজল পালিত, কিংশুক পাল, শ্যামল বিশ্বাস, চম্পা নন্দী, দুর্জয় বিশ্বাস, সাগর দাশ, ঊষা আচার্য্য, দেবব্রত শীল বাসু, লক্ষ্মী সরকার প্রমুখ। অনুষ্ঠানে ১০০ জন দরিদ্র ও অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়। অনুষ্ঠানে অতিথিবৃন্দ সমাজে পিছিয়ে পড়া অবহেলিত জনগোষ্ঠীর পাশে বিত্তশালীদের এগিয়ে আসার আহবান জানান।
নিঃস্বার্থ নবজীবন সংগঠন : নিঃস্বার্থ নবজীবন সংগঠনের কার্যকরি পরিষদের অভিষেক ও শপথ অনুষ্ঠান গতকাল শুক্রবার নগরীর মোমিন রোডস্থ চট্টগ্রাম একাডেমির ফয়েজ নুরনাহার মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী ক্লিনটন আচার্য্যের সভাপতিত্বে ও মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা অনামিকা আচার্য্যের সঞ্চালনায় শুরুতে গীতাপাঠ করেন অর্থ সম্পাদক বিজয় রুদ্র। প্রদীপ প্রজ্বালনের মাধ্যমে উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি প্রকৌশলী ক্লিনটন আচার্য্য। প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জন্মাষ্টমী উদযাপন পরিষদের সভাপতি সমাজসেবক অরুপ রতন চক্রবর্তী। প্রধান বক্তা ছিলেন সংগঠনের প্রধান উপদেষ্টা জ্যোতিষ এস.কে আচার্য্য। বিশেষ অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণ অধিদপ্তরের উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা রাজীব আচার্য্য, সংগঠনের পৃষ্ঠপোষক শ্যামল বৈদ্য, সংগঠক জুয়েল আইচ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক অন্তর আচার্য্য। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কেন্দ্রীয় কমিটির সহ–সভাপতি ডা. পিয়াল আচার্য্য, সহ–সাংগঠনিক সম্পাদক সুবল আচার্য্য, অর্থ সম্পাদক জয়গোপাল দাশ, দপ্তর সম্পাদক হারাধন দে। শপথবাক্য পাঠ করান অরুপ রতন চক্রবর্তী। বক্তব্য রাখেন পরিষদের সভাপতি প্রকৌশলী বিশাল আচার্য্য, সাধারণ সম্পাদক উজ্জ্বল দে, সহ–সভাপতি রুবেল দেব, শ্যামল দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক শিলটন দত্ত, অর্থ সম্পাদক বিজয় রুদ্র, প্রচার সম্পাদক টনি পাল। সঙ্গীত পরিবেশন করেন কেন্দ্রীয় কমিটির শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব আচার্য্য। শেষে আনোয়ারায় অগ্নিদগ্ধ ৬ পরিবারের মধ্যে কম্বল ও খাদ্যসামগ্রী প্রদান করা হয়।
এইচপিএফ : স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিউম্যানিজম প্রায়োরিটি ফাউন্ডেশন এইচপিএফের উদ্যোগে গতকাল ১২ জানুয়ারি সকাল ১১টায় নগরীর জে.এম. সেন হল মাঠে অসচ্ছল ও দুঃস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র (কম্বল) বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান অতিথি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক যুগ্ম পরিচালক বীর গেরিলা মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমদ। মাসব্যাপী শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন সরকারি চারুকলা কলেজ–চট্টগ্রামের প্রাক্তন অধ্যক্ষ প্রফেসর রীতা দত্ত। বিশেষ অতিথি ছিলেন লায়ন ডা. বিধান মিত্র, সাংস্কৃতিক সংগঠক সজল দাশ। আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি সুমন চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ এরশাদ, হৃদয় দে, অন্তু দে, শান্তজিৎ মল্লিক, অন্তুজিৎ দাশ, পুলক চৌধুরী প্রমুখ। সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বক্তারা বলেন, চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় দুঃস্থ, অসহায়, এতিম, পথশিশুদের মাঝে এইচপিএফ’র মাসব্যাপী শীতবস্ত্র বিতরণ এক মহতী উদ্যোগ। এধরণের সেবামূলক কার্যক্রমগুলোতে সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানানো হয়।
স্বপ্নযাত্রী : শীতের উষ্ণতায় শীতার্তদের সুরক্ষায় অষ্টম সিজনে চট্টগ্রামের গহিরা উপকূলের শীতার্তদের মাঝে শীত–উপহার প্রদান করা হয়। উন্টার প্রজেক্টের আওতায় সুবিধাবঞ্চিত শীতার্তদের মাঝে ৫ম ধাপে এই উপহার তুলে দেয় টিম স্বপ্নযাত্রী। এতে উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নযাত্রী ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ রুবেল মাহমুদ, দৈনিক পূর্বকোণ পত্রিকার রিপোর্টার ইমরান বিন সবুর, কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য সাফায়েত রায়হান শিহাব, আনোয়ারা শাখার মনিটর আজিজ খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ খান জুয়েল, ফুড ব্যাংকের টিম লিডার জাহেদ আলম, মহানগর শাখার দপ্তর সম্পাদক তালহা রহমান প্রমুখ। শীত উপহার পেয়ে আনন্দে উদ্বেলিত হন শীতার্ত মুরুব্বিরা।
আবু জাফর চৌধুরী ফাউন্ডেশন : আনোয়ারা উপজেলাধীন মামুর খাইন গ্রামের মুসলিম পাড়া ও হিন্দুপাড়ায় বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী মিয়া চৌধুরী–বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আবু জাফর চৌধুরী ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ৩০০ জন শীতার্ত মানুষকে শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত সর্বসাধারণের মাঝে বক্তব্য রাখতে গিয়ে ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান রাজনীতিবিদ এম. নুরুল হুদা চৌধুরী সমাজে বিত্তবানদের শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। শীতবস্ত্র বিতরণকালে উপস্থিত ছিলেন মামুর খাইন হরিমন্দির পরিচালনা কমিটির সদস্য, আনোয়ারা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা যীশু দাশ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আলী মিয়া চৌধুরী–বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আবু জাফর চৌধুরী ফাউন্ডেশনের পরিচালক মো: নুরুল কবির চৌধুরী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সদস্য নেপাল আইচ, ৯নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নুরুল হোসেন চৌধুরী, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সদস্য কাঞ্চন আইচ, আনোয়ারা উপজেলা ছাত্রলীগ নেতা আজাদ আলম, আকিব হোসেন, তানভীর হোসেন, রাকিব মিয়া, ইমতিয়াজ উদ্দিন শাহীন, কোতোয়ালী থানা ছাত্রলীগের সহ সম্পাদক ইনজামামুল হক ইজাজ চৌধুরী, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা রাজীব নন্দী, সুমন চৌধুরী, রাজু নন্দী প্রমুখ।
ট্যালেন্ট কম্পিউটার ট্রেনিং ইনস্টিটিউট : বোয়ালখালীর ঐতিহ্যবাহী ট্যালেন্ট কম্পিউটার ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের ১৪ বছর পদার্পন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা, শীতবস্ত্র বিতরণ ও সার্টিফিকেট বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বিকালে উপজেলার গোমদন্ডী ফুলতলস্থ ইনস্টিটিউট কার্যালয়ে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের পরিচালক মোঃ জয়নাল আবেদীন রিফাত, শিক্ষক মোহাম্মেল হক, সাইফুদ্দিন খালেদ। শেষে মোনাজাত করেন হাফেজ মাওলানা শোয়াইবুল ইসলাম আলকাদেরী। এছাড়াও বিভিন্ন ক্যাটাগরীতে উত্তীর্ণ হওয়া শিক্ষার্থীদের মাঝে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়।
কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন : কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বান্দরবান লামার সরই ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত হয়েছে কম্বল বিতরণ উৎসব। শুক্রবার (১২ জানুয়ারি) কোয়ান্টামের নবনির্মিত মাতৃমঙ্গল ও প্রবীণসেবা কেন্দ্রে স্থানীয় দেড় হাজার শীতার্ত পরিবারের মাঝে কম্বল বিতরণ করা হয়। এতে স্থানীয় পাহাড়ি বাঙালি মিলিয়ে প্রায় ৪ হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। কম্বল বিতরণের পাশাপাশি তাদের নিয়ে জীবনদৃষ্টি ও স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. ফরিদ উদ্দীন ফারুক। আর মাতৃমঙ্গলে সেবা গ্রহণকারী মা, শিশু ও তাদের পরিবারের সদস্যদের নিয়ে স্বাস্থ্য সচেতনতামূলক বক্তব্য রাখেন ডা. হাবিব জালাল উদ্দীন আহমেদ ও গাইনি বিশেষজ্ঞ ডা. দেবেলা মল্লিক রায়। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম সেন্টারের অর্গানিয়ার কো–অর্ডিনেশন এস. এম. সাজ্জাদ হোসাইনের সভাপতিত্বে এই অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সরই ইউনিয়নের স্থানীয় প্রতিনিধি নুরুল আলম, চট্টগ্রাম মাতৃমঙ্গল কার্যক্রমের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা ও কোয়ান্টমম মসজিদ কমপ্লেক্সেরসহ সভাপতি মাওলানা মুসতাফা মুনীরুদ্দীন। কম্বল বিতরণের পর মাতৃমঙ্গলে নিয়মিত সেবা গ্রহণকারী মা ও শিশুদের ফ্রি চিকিৎসা ও ওষুধ প্রদান করা হয়। এই আয়োজন সম্পর্কে কোয়ান্টাম লামা সেন্টারের অর্গানিয়ার মাসুদ পারভেজ বলেন, কোয়ান্টাম প্রতিবারের মতো এবারো কম্বল বিতরণ করছে। সম্প্রতি পাহাড়ে শীত বেড়ে যাওয়ায় শীত উপহার হিসেবে এই কম্বলগুলো দেড় হাজার পরিবারে কিছুটা হলেও স্বস্তি দেবে।
হাটহাজারী উদালিয়া মনাই ত্রিপুরা পল্লী : হাটহাজারী প্রতিনিধি জানান, হাটহাজারীর উদালিয়া মনাই ত্রিপুরা পল্লীতে গতকাল শুক্রবার শাড়ি, লুঙ্গি ও কম্বল বিতরণ করেছেন এক অজ্ঞাত ব্যক্তি। উপজেলার এই অবহেলিত ক্ষৃদ্র নৃ গোষ্ঠীর বসবাসের নির্দিষ্ট কোন বসতভিটে নেই। অন্যের জায়গায় ও সরকার খাস জমিতে ত্রিপুরা পল্লীর লোকজন বাস করে আসছে দীর্ঘদিন থেকে। অন্যের জমিতে গতর খেটে, বর্গাজমিতে চাষাবাদ ও জুমচাষ করে তাদের সংসার চলে। এখানে বসবাস কারীদের নুন আনতে পান্তা ফুরায় অবস্থা। এই অসহায় পরিবারের দিকে ফিরে তাকানোর কোন মানুষ নেই বললেই চলে। এই অবস্থার কথা অবহিত হয়ে এক প্রচার বিমুখ মানবিক মানুষ তাদের পরিধেয়ের চাহিদা পুরনের জন্য সেখানে ছুটে যায়। নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি এই অসহায় পরিবারের সদস্যদের ৬০ পরিবারের মধ্যে কিছু শাড়ি, লুঙ্গি ও কম্বল বিতরণ করেন। মনাই ত্রিপুরা পল্লীর সর্দার শচীন কুমার ত্রিপুরা বলেন, এ দূর্গম এলাকায় কনকনে শীতে কম্বল পেয়ে আমরা খুবই আনন্দিত। ফরহাদাবাদ ইউনিয়নের দুটি উপজাতীয় ত্রিপুরা পল্লী রয়েছে। দুই পল্লীতে ৩৭৫ জনের বাস। বিদ্যুৎ তো দূরের কথা, সভ্যতা ও আধুনিকতার ছোঁয়াই লাগেনি কখনো। বংশানুক্রমে উপজাতীয় ৫৫ পরিবার দীর্ঘদিন এখানে বসবাস করে আসছে। হাটহাজারী উপজেলার তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইউএনও রহুল আমিনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগে সেই পল্লীতে।