কারো কপালে চিন্তার ভাঁজ, কেউ নির্ভার

মামুনের সঙ্গে ইমরান, নোমানের সঙ্গে ছালাম, লতিফের সঙ্গে সুমন, বাচ্চুর সঙ্গে মনজুর আলম-ফরিদ মাহমুদের ভোটের লড়াই জমার সম্ভাবনা নির্ভার নওফেল, শরিক দল নিয়ে চিন্তায় সালাম

শুকলাল দাশ | রবিবার , ৩ ডিসেম্বর, ২০২৩ at ৬:৪৮ পূর্বাহ্ণ

মাঠে গড়াতে যাচ্ছে ভোটের লড়াই। নির্বাচনী উত্তাপ বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী এলাকাগুলোতে। দলের প্রার্থীদের পাশাপাশি স্বতন্ত্র প্রার্থীসহ অন্য প্রার্থীদের সরব পদচারণায় প্রত্যন্ত অঞ্চল নির্বাচনমুখী হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে পরিষ্কার হয়ে গেছে, কোন আসনে কার সঙ্গে কার প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে যাচ্ছে।

বিশেষ করে নগরী এবং নগরসংশ্লিষ্ট ৬টি আসনের মধ্যে চারটি আসন চট্টগ্রাম৪ সীতাকুণ্ড, চট্টগ্রাম৮ চান্দগাঁওবোয়ালখালী, চট্টগ্রাম১০ ডবলমুরিং এবং চট্টগ্রাম১১ বন্দরপতেঙ্গায় আওয়ামী লীগের চার দলীয় প্রার্থীর বিপরীতে মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন আওয়ামী লীগের ৭ প্রার্থী। চলমান নির্বাচনী পরিবেশ আগামী ১৭ ডিসেম্বর প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন পর্যন্ত বহাল থাকলে (আওয়ামী লীগের কোনো স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে) নির্বাচনী হাওয়া উল্টোও বইতে পারে এবার। এই নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন আওয়ামী লীগের এই চার আসনের প্রার্থীরা। তবে একেবারে টেনশনমুক্ত আছেন চট্টগ্রাম৯ কোতোয়ালীবাকলিয়া আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এমপি। তার আসেন মোট ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও তার টেনশনে পড়ার মতো কোনো প্রার্থী নেই। বলতে গেলে অনেকটা নির্ঞ্ঝঝাটভাবেই তিনি নির্বাচনী বৈতরণী পার হয়ে যেতে পারবেন। এই আসনে অপর প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির সানজীদ রশীদ চৌধুরী, মুহাম্মদ ওয়াহেদ মুরাদ (ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ), মিটল দাশগুপ্ত (ন্যাপ), আবু আজম (বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট), মুহাম্মদ নুরুল হুসাইন (বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি) ও সুজিত সরকার (তৃণমূল বিএনপি)। চট্টগ্রাম৫ হাটহাজারী আসনে এবার আওয়ামী লীগ থেকে উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ সালামকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এই আসনটি এবারও জাতীয় পার্টির সিনিয়র কোচেয়ারম্যান বর্তমান সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চান। এই কারণে অনেকটা দুশ্চিন্তায় আছেন এম এ সালাম। শরিক দলের কারণে তিনি বর্তমান সরকারের আমলে পরপর তিনটি নির্বাচনে মনোনয়ন বঞ্চিত হয়েছেন। এবার দলের নেতাকর্মীরা সালামের পক্ষে শক্ত অবস্থান নিয়ে মাঠে নেমেছেন।

কেন্দ্রীয় একাধিক দায়িত্বশীল সূত্রে জানা গেছে, জাতীয় পার্টির সিনিয়র কোচেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ দলের শীর্ষ নেতাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণে রাজি করার ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। এই কারণে তাকে আবারো এই আসনটি ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।

চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের ১৬ প্রার্থীর সাথে আওয়ামী লীগের স্বতন্ত্র ১৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে নির্বাচনী মাঠে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। জোট ও শরিকদের আসন ভাগাভাগির বিষয়টি আগামী দুইতিনদিনের মধ্যে চূড়ান্ত হতে যাচ্ছে। একাদশ সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে চট্টগ্রাম৫ হাটহাজারী আসনটি শরিক দল জাতীয় পার্টিকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। চট্টগ্রাম২ ফটিকছড়ি আসন ১৪ দলীয় জোটের শরিক দল বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশনকে ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। এবার আওয়ামী লীগ এই আসনেও প্রার্থী ঘোষণা করেছে।

আওয়ামী লীগ ও শরিক দলের শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, এবার চট্টগ্রামের ১৬ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগের শরিক দল জাতীয় পার্টি চট্টগ্রাম৫ হাটহাজারী, চট্টগ্রাম১৬ বাঁশখালী এবং চট্টগ্রাম৮ চান্দগাঁওবোয়ালখালী আসন আসন চেয়েছে। দুটি প্রায় চূড়ান্ত হলেও একটি নিয়ে দেনদরবার চলছে।

জোটের শরিক দল তরিকত ফেডারেশন এবারও চট্টগ্রাম২ ফটিকছড়ি আসনটি চায়। তাদের দুটি আসনের দাবির মধ্যে ফটিকছড়ি আসনের দাবিটি অন্যতম। দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীকে দশম ও একাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসটি ছেড়ে দেয়া হয়েছিল। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচিত হয়েছিলেন।

সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী এমপি আজাদীকে বলেন, আমার দল বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন ১৪ দলীয় জোটভুক্ত একটি দল। এই আসন থেকে আমি গত দুটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে নির্বাচন জয়ী হয়েছি। এবারও এই আসনটি আমাকে দেয়া হবে। এই ব্যাপারে আমার সাথে কথা হয়েছে। এখন হয়তো আওয়ামী লীগ থেকে একজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। মনোনয়ন যে কাউকে দিতে পারে। কিন্তু নৌকা প্রতীক আমাকে দেওয়া হবে। নৌকা প্রতীক যে পারে সেই নৌকা প্রতীকে নির্বাচন করবেন। আমি এই আসনে চারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। দীর্ঘদিন জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি ফটিকছড়িবাসীর খেদমত করেছি। ফটিকছড়িবাসী আবারো আমাকে নির্বাচিত করবেন। তারা চান আমি আবারো নির্বাচন করি।

এই আসনটি এবার আওয়ামী লীগের নতুন ইসলামী শরিক দল হিসেবে বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টিও চায়। সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর ভাতিজা।

বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী বলেন, ফটিকছড়ি আসনে তিনি নির্বাচন করবেন। তিনি প্রধানমন্ত্রীর সাথে সাক্ষাৎ করেছেন বলেও জানান।

অপরদিকে বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট দক্ষিণ চট্টগ্রামে একটি আসন চেয়েছে। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের চেয়ারম্যান এম এ মতিনের জন্য এই আসনটির ব্যাপারে উচ্চ পর্যায়ে কথাবার্তা চলছে চলে জানা গেছে।

চট্টগ্রাম৪ সীতাকুণ্ড আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী এস এম আল মামুনের সাথে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ উপকমিটির সদস্য মোহাম্মদ ইমরান। মামুন সীতাকুণ্ড আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবিএম আবুল কাশেমের পুত্র। তিনি দীর্ঘদিন সীতাকুণ্ড উপজেলার চেয়ারম্যান ছিলেন। নির্বাচনে অংশ নেয়ার আগে চেয়ারম্যানের পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন। এর আগে তিনি উত্তর জেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। সব মিলিয়ে এস এম আল মামুনের শক্ত অবস্থান রয়েছেন।

এদিকে উচ্চশিক্ষিত এবং বিনয়ী হিসেবে লায়ন মোহাম্মদ ইমরানের এলাকায় বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। তিনি গত ৮১০ বছর ধরে এলাকায় নানা সামাজিক, মানবিক ও ধর্মীয় সেবামূলক কর্মকাণ্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ছিলেন মানুষের কাছাকাছি। সব মিলিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হলে এই দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানান এলাকায় ভোটাররা।

চট্টগ্রাম(বোয়ালখালীচান্দগাঁও) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সংসদ সদস্য নোমান আল মাহমুদের সাথে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মাঠে আছেন আওয়ামী লীগের ৩ স্বতন্ত্র প্রার্থী। এই আসনে আওয়ামী লীগের হেভিওয়েট নেতা মহানগর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও সিডিএর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন। এই আসনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য মো. আরশেদুল আলম বাচ্চুও রয়েছেন। নগর জুড়ে ছাত্রলীগের তার শক্ত সাংগঠনিক অবস্থান রয়েছে। এছাড়া নগর আওয়ামী লীগের সদস্য প্রকৌশলী বিজয় কিষাণ চৌধুরীও এই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। তার গ্রামের বাড়ি বোয়ালখালী। বোয়ালখালীতে তার শক্ত অবস্থান রয়েছে। অপরদিকে আবদুচ ছালাম ও আরশেদুল আলম বাচ্চুর বাড়ি চান্দগাঁও এলাকায়। চান্দগাঁওয়ে এই দুই নেতার শক্ত অবস্থান রয়েছে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী নোমান আল মাহমুদের বাড়িও চান্দগাঁও থানা এলাকায়। আওয়ামী লীগ থেকে তাকে মনোনয়ন দেয়া হলেও শক্ত প্রার্থীর কারণে তিনি অনেকটা বিপাকে আছেন। তবে তার পক্ষে রয়েছেন নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন এবং সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীসহ বড় একটি অংশ। শেষ পর্যন্ত তার পক্ষে স্বতন্ত্র প্রার্থী বিজয় কিষাণ চৌধুরী তার প্রার্থিতা প্রত্যাহার করতে পারেন। কারণ প্রকৌশলী কিষাণ নাছিরের অনুসারী।

চট্টগ্রাম১০ (ডবলমুরিংহালিশহর) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বতর্মান সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন বাচ্চুর সাথে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আছেন সাবেক মেয়র এম মনজুর আলম। এই আসনে তার শক্ত অবস্থান আছে। তার অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠানে এলাকার মানুষ চাকরি করেন। এছাড়া তার ২৫টির মতো সামাজিক সেবামূলক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। রয়েছে অসংখ্য স্কুলকলেজমসজিদমাদ্রাসাএতিমখানা। রয়েছে দাতব্য চিকিৎসালয়ও।

এই আসনের প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চুর প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে নির্বাচনী আছেন তারই রাজনৈতিক সহযোদ্ধা নগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক ফরিদ মাহমুদ। ফরিদ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মূলত নির্বাচনী মাঠে বাচ্চুর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে মনজুর আলমের।

চট্টগ্রাম১১ (বন্দরপতেঙ্গা) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য এম আবদুল লতিফের বিরুদ্ধে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে মাঠে আছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর জিয়াউল হক সুমন। এই আসনে আওয়ামী লীগের মহিলা নেত্রী সাবেক কাউন্সিলর রেখা আলম চৌধুরীও স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। মূলত নির্বাচনী মাঠে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে লতিফের সাথে সুমনের। ইতোমধ্যে সুমনের পক্ষে নগর আওয়ামী লীগের সভাপতিসাধারণ সম্পাদকসহ মহানগর আওয়ামী লীগ কোমর বেঁধে নেমেছেন। গতকাল সুমনের সমর্থনের নগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী মতবিনিময় সভা করেছেন তার বাসভবনে। আর লতিফের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী। চট্টগ্রাম৮ নিয়েও একই চিত্র দেখা যেতে পারে।

দ্বাদশ সংসদ সংসদ নির্বাচনের মনোয়নপত্র জমা শেষে শুরু হয়েছে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাই। আজ ও আগামীকাল রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয়ে সকাল থেকে প্রার্থী এবং তাদের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে মনোনয়নপত্র বাছাই হবে। যাচাইবাছাইয়ে টিকে গেলে ভোটের মাঠে চূড়ান্ত লাড়াইয়ে আর কোনো বাধা নেই প্রার্থীদের।

চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. ইউনুচ আলী বলেন, চট্টগ্রামের ১৬ আসনে আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল এবং স্বতন্ত্র মিলে মোট ১৪৮ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এর মধ্যে নগরী ও নগরীর সাথে সম্পৃক্ত ৬টি আসনে ৬০ জন এবং জেলার দশটি আসনে ৮৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। কঙবাজারের ৪টি আসনে ৩৫ জন, বান্দরবানে ৩ জন, রাঙামাটিতে ৫ জন এবং খাগড়াছড়িতে ৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। সব মিলে বৃহত্তর চট্টগ্রামে ১৯৮ জন প্রার্থী এবার মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। ৩ এবং ৪ নভেম্বর রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে প্রার্থী এবং তাদের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাই হবে। আমরা গত দুদিনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্রগুলো প্রাথমিকভাবে দেখে কার কোথায় কী ঘটাতি আছে নোট করে রেখেছি। রবিবারসোমবার প্রার্থী অথবা তাদের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে বিষয়টি তাদেরকে জানানো হবে।

পূর্ববর্তী নিবন্ধবাংলাদেশ-ভারত যৌথ কমান্ড গঠিত হয়
পরবর্তী নিবন্ধলোহাগাড়ায় বসতঘর ও ধান ক্ষেতে বন্যহাতির তাণ্ডব