‘বছর ঘুরে এলো ফিরে কঠিন চীবর দান, বুদ্ধ প্রশংসিত এ দান সর্বশ্রেষ্ঠ দান, বুদ্ধ প্রশংসিত এ দান মহাফলবান…..’ গানটি এখন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। মাসব্যাপী বিভিন্ন বৌদ্ধ বিহারে চলছে বৌদ্ধ সমপ্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় অনুষ্ঠান দানোত্তম কঠিন চীবর দান। প্রায় প্রতিটি বিহারে প্রচারিত হচ্ছে এই গানটি। ফ্রান্সের বৌদ্ধ বিহার, চরণ দ্বীপ জ্ঞানাঙ্কুর বৌদ্ধ বিহার, বিশ্ব শান্তি প্যাগোডা জোবরাসহ দেশ বিদেশের প্রায় ৭/৮ টি বিহারে উদ্বোধনী সঙ্গীত হিসেবে পরিবেশিত হয়েছে এই গান। আরো কয়েকটি বিহারে গানটি পরিবেশিত হবে বলে জানা গেছে। গানটি লিখেছেন কবি ও বাচিক শিল্পী শ্রাবন্তী বড়ুয়া নীপা। তিনি চট্টগ্রামের বোয়ালখালী থানার অন্তর্গত কধুরখীল গ্রামের মেয়ে। সুরকার–টেলিভিশন ও বেতার শিল্পী প্রকাশ চন্দ্র বড়ুয়া। কীর্তন শিল্পী জুসি বড়ুয়ার চমৎকার পরিবেশনা গানটিতে অন্য মাত্রা যোগ করেছে। সম্পাদনা ও পরিচালনায় তন্ময় বড়ুয়া লগ্ন। জুসি বড়ুয়ার ইউটিউব চ্যানেল ও ফেইসবুক পেইজ থেকে ২৭ অক্টোবর প্রকাশের মাত্র ৩ সপ্তাহের মধ্যে গানটির ভিউ ১৮ হাজার ও ২৬ হাজারের বেশি এবং প্রতিদিন শেয়ার হচ্ছে। দেশে–বিদেশে সকলের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে গানটি। এই গান সম্পর্কে গীতিকার শ্রাবন্তী বড়ুয়া বলেন, খুব ভালো লাগছে আমার লেখা কঠিন চীবর দানের গানটি এতোটা জনপ্রিয়তা পাওয়ায়। প্রকাশদা এবং জুসি বড়ুয়ার প্রতি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। একটি গান তখনই জনপ্রিয় হয় যখন গানের কথা, সুর এবং পরিবেশনা এই তিনটিই ভালো হয়। তাই প্রতিটি গানেই গীতিকার, সুরকার এবং শিল্পী এই তিন জনের ভূমিকাই খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে শ্রোতারা গানটি শুধু শিল্পীর গান বলে মনে করেন। আমি সবার আশীর্বাদ প্রার্থী, যেন ভবিষ্যতে আরও সুন্দর সুন্দর গান এবং কবিতা আপনাদের উপহার দিতে পারি। প্রেস বিজ্ঞপ্তি।